Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Wednesday, December 2, 2015

সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত নূরে আলম সিদ্দিকী


সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত

নূরে আলম সিদ্দিকী

আজকে গভীর বেদনার সঙ্গে আমি অনুভব করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে নতুন প্রজন্মকে শেখানো হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে কেবল বিষোদগার। ফলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক অঙ্গীকার নিকষ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। সন্দ্রেহাতীতভাবে জাতির জন্য এটি অশনিসংকেত এবং সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির পূর্বাভাস।

পাকিস্তান আমলের ২৩ বছরের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমণ, আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর অমর নেতৃত্বে লাখ লাখ রাজনৈতিক কর্মীর অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ গৌণ হয়ে ৯ মাসের যুদ্ধটিই যেন মুখ্য হয়ে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা, দেশের শতকরা ৯৫ ভাগ লোক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে গভীর প্রত্যয় সহকারে সম্পৃক্ত ছিল। রাজনৈতিক অঙ্গনে যাদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম, তাদের অপাঙ্ক্তেয় করার অপচেষ্টাটিই আজকে মূর্ত হয়ে উঠছে।

রাজনীতিতে আজকে যারা মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন, তারা (কিছু ব্যতিক্রম বাদে) রাজনৈতিক অঙ্গনে ভিন্নমতাবলম্বীদের যে দেশপ্রেম আছে বা থাকতে পারে এটা ভাবেনই না, চিন্তা-চেতনায় বিন্দুমাত্র ভিন্নতা থাকলেই ক্ষমতাসীনদের দৃষ্টিতে তারা অচ্ছুত এবং দেশের শত্রু হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। বিস্ময়কর হলেও সত্য, ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে- ক্ষমতাসীন জোটের সব স্তরের নেতৃত্ব দেশপ্রেমের একচেটিয়া মালিক বনে গেছেন! তারা ছাড়া ভিন্নমতের সবাই তাদের কাছে অস্তিত্ববিহীন, এমনকি দেশের শত্রু। যেন বাংলাদেশ তাদের নিজস্ব এজমালি সম্পত্তি। তাদের কাছে জনগণ এবং ভিন্নমতাবলম্বীরা শুধু অপাঙ্ক্তেয়ই নয়, দেশদ্রোহী। রাজনীতি করা তো দূরে থাক, নাগরিকের মৌলিক অধিকার নিয়ে এদেশে বসবাস করার অধিকারও যেন তাদের নেই।

মৌলিক অধিকারের চেয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে ক্ষমতাসীন নেত্রী নিজেই বলেছেন, 'শুধু গণতন্ত্র নয়, উন্নয়নই আমার লক্ষ্য'। পৃথিবীর সব স্বৈরাচারী শক্তি, এমনকি পাকিস্তান আমলে আইয়ুব খান প্রায়শই দম্ভোক্তি করতেন। এই তো সেদিনের কথা, এই দম্ভোক্তির যোগ্য শাস্তি পেয়েই স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শালকে রাজনীতি থেকে চিরতরে বিদায় নিতে হয়েছিল। এটাকেও ক্ষমতাসীনদের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয় হিসেবে তুলে ধরা যেতে পারে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সব পণ্ডিতই একমত, একক ক্ষমতার অধিকারী (ডিক্টেটরশিপ) শাসক অতি সহজেই সিদ্ধান্ত দিতে পারেন এবং ইচ্ছা করলে কল্যাণ সাধন করতে পারেন। তবে অনিবার্যভাবে তাকে benevolent হতে হবে। 

বাকশাল প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে আমিসহ দেশের শতকরা ৯৫ জন লোক বঙ্গবন্ধুর benevolence'র প্রশ্নে নিঃশঙ্কচিত্ত ও নিঃসন্দিহান ছিলাম। তারপরও আমরা তিনজন প্রকাশ্যে এবং বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বাকশালকে মন থেকে মেনে নিতে পারেননি; তার কারণ, বঙ্গবন্ধু মৃত্যুঞ্জয়ী ছিলেন না। ক্ষমতাসীনরা আজ উপলব্ধি করতে পারছেন কিনা- তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আজ ইনটেনসিভ কেয়ারে থাকা সত্তে¡ও সমাজে শুধু সীমাহীন বিশৃঙ্খলাই নয়- দুর্নীতি, দুর্বিচারের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। 

ক্ষেত্রবিশেষে শেখ হাসিনার সফলতা আছে এটা স্বীকার করলেও ব্যর্থতার পাল্লা অনেক ভারী। জোট, দল, সংসদ, শাসনতন্ত্র- সবকিছুই আজ তার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আঁচলে বাঁধা থাকলেও বাস্তবে নিয়ন্ত্রণ কতটুকু? গোটা সমাজব্যবস্থায় আজকে মারাত্মক পচন ধরেছে। এটা ক্যান্সারের চেয়েও ভয়াবহ। প্রশাসন আজ শুধু বিশৃঙ্খলই নয়, হ-য-ব-র-ল। পদায়নের প্রশ্নে শুধু দলীয়করণই নয়, দুর্নীতি এবং অন্ধ পক্ষপাতিত্বের কারণে প্রশাসন আজ সম্পূর্ণ ঘুণে ধরা।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার প্রক্রিয়া অনেকটুকু এগিয়ে গেলেও শুধু জেদের খাতিরে এত বড় একটা ঝুঁকি নিয়ে দেশের অর্থনৈতিক শক্তিকে কতখানি ভঙ্গুর করা হয়েছে- যারা ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানার সঙ্গে জড়িত তারা প্রতিটি মুহূর্তে তা অনুভব করছেন, তিলে তিলে দগ্ধীভূত হচ্ছেন এবং অনেকে দেউলিয়ায় পরিণত হচ্ছেন। 

ডক্টর ইউনূসের সঙ্গে মতানৈক্যের বিশ্লেষণ এখানে নিষ্প্রয়োজন। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান, আর ডক্টর ইউনূস একটি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তার সঙ্গে জেদের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণের একটি দৃশ্যমান নেতিবাচক প্রভাব দেখা গিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর ভ্যাট আরোপের ক্ষেত্রে। পরবর্তীতে আন্দোলনের মুখে যদিও সেই আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়। 

এই ব্যয়বহুল সেতুটি নির্মিত হলে সোয়া কোটি থেকে দেড় কোটি নাগরিক উপকৃত হবে। অথচ প্রতি কিলোমিটার ৬৫০ কোটি টাকা (যদিও প্রকৃত ব্যয় আরও অনেক কম হওয়ার কথা) ব্যয়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ করলেও পদ্মা সেতুর মোট ব্যয়ের চেয়ে অনেক কম খরচে শুধু ঢাকা শহরেই নয়, বাংলাদেশের সব হাইওয়ে চারলেনের গাড়ি চলাচলের উপযোগী এবং সারা দেশটিই ফ্লাইওভার দিয়ে সংযুক্ত ও সম্পৃক্ত করা সম্ভব হতো। এতে পরিবহন খাতে সামগ্রিক জ্বালানি খরচ দুই-তৃতীয়াংশ কমে আসত। যানজটের দুর্বিষহ যন্ত্রণা থেকে নগরবাসীসহ দেশের মানুষ অনেকটা স্বস্তি পেত।
শেখ হাসিনার সফলতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তি কার্যকর করা। সম্প্রতি সাকা চৌধুরী ও মুজাহিদের ফাঁসির প্রেক্ষিতে পাকিস্তান যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সেটি প্রত্যাখ্যানযোগ্য। এটি শুধু ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ নয়, পাকিস্তানি শাসকরা যে রাজনৈতিক শিষ্টাচার বিবর্জিত সেটিই পরিষ্কার হয়েছে। এর কড়া প্রতিবাদও সরকারের সাফল্যের একটি দিক। 

কিন্তু ওদের প্রাণভিক্ষা চাওয়া নিয়ে যে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে (যদিও আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে) তা নিয়ে দেশে ও বিদেশে যে রাজনৈতিক গুঞ্জরন- এটাকে সঠিক ও আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত করে বিষয়টি পরিষ্কার করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব। অনেক সমালোচনার মুখেও আমি অন্তত স্থির প্রত্যয়ে বিশ্বাস করি, আইন তার নিজস্ব ধারায় অপরাধীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের যথেষ্ট সুযোগ দিয়েছে। পৃথিবীর কোথাও, কখনো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে অভিযুক্তদের এরকম সুযোগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু তারপরও দশ মণ দুধে এক ফোঁটা গো-চোনা পড়ার মতো কিছু কিছু ঘটনা এর আকাশছোঁয়া গৌরবকে মলিন করেছে।

কিছু কিছু সংগঠন বিচারের দাবিতে তাদের সরবতা সমর্থনযোগ্য, কিন্তু তাদের অনভিপ্রেত এবং অতিরঞ্জিত কিছু কর্মকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত নির্মোহচিত্তের মানুষদের মনে এ প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে- উনারা আসলে কারা এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকরা সরকারের কতখানি কল্যাণকামী?

আমার বক্তব্যের পুনরুল্লেখ করে বলতে চাই, নিষ্ক্রিয়, নিস্তব্ধ, বিকলাঙ্গ বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতি মুহূর্তে আস্ফালন করা অর্থহীন। বরং বিচারিক ব্যবস্থা থেকে প্রশাসন পর্যন্ত আজ যে বেহাল অবস্থা ও বিশৃঙ্খলা, তা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করুন। সমগ্র জাতি দৃঢ়ভাবে দাবি করলেও শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, বেসিক ব্যাংক, যুবকসহ অর্থনীতি বিধ্বংসকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ফলপ্রসূ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না। বিশেষ আদালত গঠন করে দ্রুতবিচার আইনে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এমনকি দুয়েকটি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলে সরকার বেহাল অবস্থা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পেত, জাতি সরকারের প্রতি আস্থাশীল হতে পারত।

২০২১ সালের মধ্যে মধ্যআয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্নকে সফল করতে হলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলোকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে এগোতে হবে। পাশ্চাত্যশক্তি এবং সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিসমূহের সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অথবা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সেই লক্ষ্যে যে পৌঁছনো যাবে না, সেটা সবাই উপলব্ধি করলেও সরকারের স্তাবক পারিষদবর্গ সমঝোতা করা তো দূরে থাক, শেখ হাসিনাকে বিপরীত মুখে ঠেলে দিচ্ছেন তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক পাঞ্জা লড়ার জন্য। এদের অর্ধেকেরই একাধিক পাসপোর্ট রয়েছে, বিদেশে বিনিয়োগ ও স্থাপনা রয়েছে। তাদের সন্তান-সন্ততিরা ওইসব দেশেই স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। 

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (যদিও আমি তাকে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিসেবে মনে করি) পাশ্চাত্য ধনী দেশসমূহ তো বটেই, এমনকি চিরবৈরী পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য পাগলের মতো ছুটছেন। এখান থেকেও কি শেখ হাসিনার শিক্ষা নেওয়ার কিছু নেই? প্রাসঙ্গিকভাবে বঙ্গবন্ধুর ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটি তাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।

আজকের রাজনীতিতে অসহায় বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি ইচ্ছা করলেও আমি সহানুভূতিশীল হতে পারি না। কারণ ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তাদের রাজনৈতিক নৃশংসতা, ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র খালাস এবং সাম্প্রতিককালে আন্দোলনের নামে জঙ্গি-সন্ত্রাস নিয়ে আমার চিত্তের প্রচণ্ড বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে আমি বেরিয়ে আসতে পারি না। জঙ্গি, সন্ত্রাস এবং মুরতাদি চেতনাকে আমি ঘৃণা করি এবং বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের ইসলামের নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার সময় এসেছে বলে আমি মনে করি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সত্তা, তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মহলের সঙ্গে জোট বা দহরম-মহরম আমাকে প্রচণ্ড বেদনাহত করে। ক্ষমতাসীন দলকে এটা উপলব্ধি করতে হবে।

বাস্তবে খালেদা জিয়া অপশক্তির কাছে অবরুদ্ধ। এই গ্যাঁড়াকল থেকে বেরিয়ে এসে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে হলে খালেদা জিয়াকে ঘোষণা দিতে হবে তিনি ও তার পরিবারের কেউ আগামীতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার চেষ্টা করবেন না। দলের মধ্যে অপেক্ষাকৃত সৎ ও সাহসী নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে। যে রাজনৈতিক ভুল তারা করেছেন, নিঃসংকোচে জনগণের কাছে তার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। আগামী সম্মেলনের মধ্যেই প্রতি জেলা থেকে কমপক্ষে ৫০০ জন স্বেচ্ছাকারাবরণ এবং যে কোনো নির্যাতন সহ্য করার মতো ত্যাগী কর্মী খুঁজে বের করতে হবে। মেহেদিকে না পিষলে যেমন রং বের হয় না, মেঘে মেঘে ঘর্ষণ না লাগলে যেমন বিদ্যুৎ চমকায় না, তেমনি রাজনৈতিক নির্যাতন-নিগ্রহকে মোকাবিলা করার শক্তি না থাকলে ক্রমেই রাজনৈতিক দল পঙ্গু হয়ে যায়। এই বোধ যত তাড়াতাড়ি বেগম জিয়ার উপলব্ধিতে আসবে, তার এবং দেশের জন্য ততই মঙ্গল। সুবিধাবাদীদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা যায় কিন্তু নির্যাতন-নিগ্রহ মোকাবিলার শক্তি অর্জন না করলে গণআন্দোলন সৃষ্টি করা যায় না।

অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটকেও বুঝতে হবে, দেশটি তাদের এজমালি সম্পত্তি নয়, তারা এর চিরস্থায়ী মালিকও নন। গণতন্ত্র বা মৌলিক অধিকার বিবর্জিত উন্নয়ন একটি গোষ্ঠীকে তৃপ্ত করতে পারে, জনগণকে পরিতৃপ্ত করতে পারে না।  ক্ষমতা এবং জীবন দুটোই ক্ষণস্থায়ী- এটা অনুধাবন করতে পারলেই এ অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে পাওয়া যাবে।  আর সে পথ গণতান্ত্রিক মৌলিক অধিকারের প্রতি সহিষ্ণু ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
 লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Welcome

Website counter

Followers

Blog Archive

Contributors