Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Saturday, May 30, 2015

There were both national and international conspiracies involved in the assassination of President Zia. As noted in the report, Col Oli said, ‘আমার জানা তথ্য মতে, শহীদ জিয়াউর রহমান দেশী ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তে নিহত হন।’

Isha Khan <bdmailer@gmail.com>


The heading of the report misses out the important assertion in the article that there were both national and international conspiracies involved in the assassination of President Zia. As noted in the report, Col Oli said, 'আমার জানা তথ্য মতে, শহীদ জিয়াউর রহমান দেশী ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তে নিহত হন।' 

​​Weekly Sunday, Calcutta, 18 September, 1988 said:

 "Mr. Subramaniam Swamy, Janata Dal MP, a close associate of Morarji Desai said that Rameswar Nath Kao, former Chief of RAW, and Shankaran Nair upset about Sheikh Mujib's assassination chalked a plot to kill General Ziaur Rahman. However, when Morarji Desai came into power in 1977 he was indignant at RAW's role in Bangladesh and ordered operations in Bangladesh to be called off; but by then RAW had already gone too far. General Zia continued to be in power for quite some time but he was assassinated after Indira Gandhi returned to power, though she denied her involvement in his assassination
​".


It can be asserted that RAW coordinated and implemented the assassination plot through Ershad, directly trained by them at Dehradun Military Academy, and many other agents.
​ ​
Col Oli did not come forward with the proofs, he says he has or had. He did not specify what international plot was involved. 
'জিয়া হত্যার সঙ্গে এরশাদ সরাসরি জড়িত': একান্ত সাক্ষাৎকারে কর্নেল অলি



তিনি বলেন, 'সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল, এ নিয়ে অনেক তথ্য প্রমাণাদি পেয়েছিলাম। মেজর জেনারেল আবুল মঞ্জুর, লে. কর্নেল মাহাবুব ও লে. কর্নেল মতিউর রহমানকে এরশাদের নির্দেশে খুবই ঠাণ্ডামাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়। কারণ তারা বেঁচে থাকলে মূল ষড়যন্ত্রকারীর নাম প্রকাশ পেত।'

সাবেক এই বিএনপি নেতা বলেন, 'শহীদ জিয়ার হত্যাকাণ্ডকে পুঁজি করে আরও ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলানো হয়। এদের মধ্যে অনেকেই শহীদ জিয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আদো জড়িত ছিলেন না। তিনি (এরশাদ) রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য যারা পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াতে পারেন তাদেরকে চিরতরে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেন। তখন অনেকেই চেষ্টা করেছেন ১১ জনকে ফাঁসি না দিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড যেন দেওয়া হয়। এই ১১ জন অফিসার বেঁচে থাকলেও হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারীর নাম প্রকাশ পেত।'

কর্নেল অলি আরও বলেন, 'এ সব কিছু বিশ্লেষণ করলে বুঝতে কারো কষ্ট হবে না যে, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ অত্যন্ত সুকৌশলে, সুপরিকল্পিতভাবে তার পথের কাঁটাগুলো সরিয়ে দিয়েছিলেন। এ ছাড়াও বিভিন্ন সেনানিবাসে চাকরিরত ভিন্ন পদে অফিসারদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। অতঃপর তিনি তার অনুগতদের নিয়ে সামরিক বাহিনী ওপর তার একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন।'

'জিয়া হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপি দুইবার পূর্ণমেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও কেন এ হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়নি?' —এমন প্রশ্ন করা হলে অলি আহমদ বলেন, 'বিএনপিকে আমার পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় তাগাদা দিয়েছি। কেন তার (এরশাদ) বিচার হয়নি এর জবাব আমরা কাছে নেই। আসলে প্রকৃত পক্ষে কোনো সরকারই তার বিচার করার ব্যাপারে কতটুকু আন্তরিক ছিল তা প্রশ্নবিদ্ধ।'

Full Text:

http://www.thereport24.com/article/107543/index.html

__._,_.___

No comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Welcome

Website counter

Followers

Blog Archive

Contributors