Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Saturday, May 31, 2014

জাতের নামে বজ্জাতি হল ক্ষমতার রাজনীতি,ধর্ম বদল হলেও জাত থাকছে,যেজাতের জন্য নরকযন্ত্রণা,সেই জাতি পরিচয়ের বোঝা টানে যারা,তাঁদের মুক্তির কোনো ঈশ্বর নেই,না মার্ক্স না আম্বেডকর! जाति मजबूत होने से हिंदुत्व मजबूत होता है जो सामाजिक न्याय और समता का निषेध है।

জাতের নামে বজ্জাতি হল ক্ষমতার রাজনীতি,ধর্ম বদল হলেও জাত থাকছে,যেজাতের জন্য নরকযন্ত্রণা,সেই জাতি পরিচয়ের

বোঝা টানে যারা,তাঁদের মুক্তির কোনো ঈশ্বর নেই,না মার্ক্স না আম্বেডকর!

जाति मजबूत होने से हिंदुत्व मजबूत होता है जो सामाजिक न्याय और समता का निषेध है।

यह विशुद्ध अंबेडकरी मत है,कम्युनिस्ट/ मार्क्सवादी/ माओवादी नहीं।

लीजिये,जाति तो कांशीराम जी के रास्ते चलते चलते मजबूत करते ही रहे बहुजन,तो फिर पुराने तमाम कांडों से लेकर भगाणा सआदतगंज तक बहुजन शासक जातियां दलितों के साथ ऐसा क्यों कर रहे हैं? सवर्ण राज खत्म करने पर भी क्यों नहीं मिल रहा है? न्याय दिल्ली में कब तक जंतर-मंतर जंतर-मंतर करते / करती रहेंगे / रहेंगी?

পলাশ বিশ্বাস

জাতের নামে বজ্জাতি হল ক্ষমতার রাজনীতি,ধর্ম বদল হলেও জাত থাকছে,যেজাতের জন্য নরকযন্ত্রণা,সেই জাতি পরিচয়ের

বোঝা টানে যারা,তাঁদের মুক্তির কোনো ঈশ্বর নেই,না মার্ক্স না আম্বেডকর!

বাবাসাহেব অস্পৃশ্যতা মোচণের জন্যই নয়,ব্রাত্য অন্ত্যজ বহুসংখ্য জনগণের মুক্তি কল্পে জাতি বিনাশের প্রকল্প শুরু করে ছিলেন,আম্বেডকর আন্দোলন সেই প্রকল্প ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বাবাসাহেবকে মুর্তিবদ্ধ বোধিসত্ব বানিয়ে তাঁর নামে ক্ষমতার রাজনীতির রমরমা!

এই মহাদেশে ধর্মের নামে দেশ ভাগ হল,রাজনৈতিক সীমানার এসপার ওসপার কিন্তু ধর্মান্তরনিরপেক্ষ ভাবে উঁচু নীচু বর্ণ বৈষম্য,বর্ণ আধিপাত্য একই রকম!

মুক্তবাজারি অর্থব্যবস্থায় এই বর্ণবৈষম্য মহিমামন্ডিত শৈল্পিক চরমোত্কর্ষ!উত্তরআধুনিক সমাজে সমাজ বাস্তব কিন্তু মধ্যযুগের চাইতেও ভয়ন্কর!

ভারতবর্ষে বহুজন ক্ষমতায়নের নামে নির্বাচনী সোশল ইন্জিনিয়ারিংই শেষ কথা!

ধর্ম, রেস,ভাষা নিয়ে বৈষম্য ত আছেই, হিন্দু ধর্মের মোট ছয় হাজারের বেশি জাতের মধ্যে নিজ জাতি মজবূত করার নামে চলছে অন্ধ নির্লজ্জ স্বজনপোষণ! আপন মুর্তি গড়ার প্রতিযোগিতা!দুর্নীতি ও করপোরেট বাহুবলি বিল্ডার প্রোমোটার রাজত্বে যা এখন আবার একচেটিয়া  বর্ণ আধিপাত্যের শম্বুকবধ একলব্যদমন সীতাযণ সমৃদ্ধ রামরাজত্ব, নিজের ও পরিজনদের আখের আম্বেডকর নাম ভজনায় গুছিয়ে নেওযার বৈদিকী মহা অশ্বমেধ নরমেধী!

বাম পন্থী, পরিবর্তন পন্থী হলেও চাত পরিচয় শেষ পর্যন্ত অন্তিম সত্য!

শিখ,বৌদ্ধ,মুসলমান,খ্রীস্টান যাই হও না কেন,এই মহাদেছের প্রিটিটি ধুলি এটমে জাতিসত্তার সুনামি প্রলয়ন্কর!

সারা ভারতবর্ষে উত্তর প্রদেশে দলিত স্ত্রী উত্পীড়ন ঘটনায় উদ্বেলিত,অথচ সেখানে এই সবেমাত্র কয়েক দশক পরে বর্ণহিন্দুরা লোকসভায় সঙ্ঘ পরিবারের জবাবী মন্ডল ভার্সেস কমন্ডল ঘরানার বহুজন সর্বজন ভার্সেস  ওবিসি কেন্দ্রিক বঙ্গীয় ব্রান্ডের বৈজ্ঞানিক সোশাল ইন্জিনিয়ারিং মার্ফত ক্ষমতায় আসা শুরু করলেন!

রাজত্বে এখনও ওবিসি পিতা পুত্র! প্রশ্ন হল রাজনৈতিক ক্ষমতায়ণই যদি শেষ কথা,তাহলে মুলাযম মাযাবতীর মুলুকে দলিত স্ত্রীর নিরাপত্তা এই ভাবে আক্রান্ত কেন বারম্বার!

তেমনিই বাংলায় মা মাটি মানুষের পরিবর্তন সরকারের একচেটিয়া আধিপাত্যও শেষ পর্যন্ত সেই সমানে চলছে নারী উত্পীড়ন,দলিত দমন ও বর্ণ আধিপাত্য,যা বামঐতিহ্যেরই ধারক বাহক!

জাতি বর্ণ আধিপাত্যের শেষ তম নজির জাতের নামে বজ্জাতি রাজনীতির জলজ্যান্ত সবুত খুঁজতে হলে বাম ভভ্যন্তরে সামান্য আলোকপাত করলেই চলবে!

জাতের নামে বজ্জাতি মুলঝন করে মতাদর্শ ও জণগণ জলান্জলি দিয়ে বামেরা কয়েক দশক ধরে ক্ষমতার রাজনীতি করে এই উপমহাদেশে লালকে নীল সবূজ গেরুয়া করতে কোনো কসুর বাকী রাখেননি!

জাতি আধিপাত্য বজায় রাকার জন্যই প্রতিটি ন্যাজ্য দাবির প্রত্যুত্থরে বারমাবার বহিস্কার এবং দুর্যোধনরা ধৃতরাষ্ট্র্ররা দুঃশাসনরা স্বমহিমায় বহাল!পৃথীবীর শেষ দিন পর্যন্ত বাম নেতৃত্বের বর্ণ আধিপাত্য শেষ হতে নেই!


RAPE

লখনউয়ে প্রতিবাদ সভা

দুই নাবালিকা গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় এ বার জাতভিত্তিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ! বুধবার সকালে বাদাউনের কাটরা শাদাত গঞ্জ গ্রামে এক আমবাগান থেকে দুই নাবালিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়৷ মেডিক্যাল পরীক্ষায় জানা যায়, ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে তাদের৷ গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়ে কর্তব্যের গাফিলতির অভিযোগে বৃহস্পতিবারই দুই পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রিপোর্ট চেয়ে পাঠানোর পর শুক্রবারই সেই দুই পুলিশকর্মীকে বরখাস্ত করা হয়৷ কিন্ত্ত শুধু পুলিশি গাফিলতিই নয়, এক নির্যাতিতার বাবার বয়ানে উঠে আসছে যাদবদের যথেচ্ছ গুন্ডাগিরির বৃত্তান্ত৷


১৪ ও ১৫ বছরের ওই দুই দলিত নাবালিকা সম্পর্কে তুতো-বোন৷ পেশায় খেতমজুর নির্যাতিতার বাবা এ দিন জানান, মঙ্গলবার রাতে বাড়ির কাছে আমবাগানে পাপ্পু যাদব ও তাঁর আরও কিছু আত্মীয়ের সঙ্গে ওই দুই নাবালিকাকে দেখতে পান তাঁদেরই এক আত্মীয়৷ তিনি ওই নাবালিকাদের ফেরত নিয়ে যেতে চাইলে যাদব ভাইদের একজন তাঁর মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে খুনের হুমকি দেয়৷ প্রাণভয়ে পালিয়ে আসেন সেই আত্মীয়৷তাঁর কাছে সব ঘটনা জানার পর পুলিশের দ্বারস্থ হয় নির্যাতিতার পরিবার৷ নাবালিকাদের খোঁজে যাদবদের বাড়িতে তল্লাশি চালানোর অনুরোধ জানান তাঁরা৷ নির্যাতিতার বাবার অভিযোগ, যাদব সম্প্রদায়ভুক্ত দুই পুলিশ অফিসার এফআইআর নিতে চাননি৷ উল্টে তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারে করে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়৷ পরের দিন ভোরে আমগাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় নাবালিকাদের দেহ উদ্ধার হয়৷


নির্যাতিতার বাবার দাবি, সে দিন রাতে পুলিশ একটু সক্রিয় হলে ওই দুই নাবালিকাকে বাঁচানো সম্ভব হতো৷ সেক্ষেত্রে তদন্তের ব্যাপারে অখিলেশ যাদব প্রশাসনের উপর ভরসা রাখতে পারছেন না তিনি৷ একই সম্প্রদায়ভুক্ত বলে হয়তো যাদব ভাইদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, এমন আশঙ্কাতেই নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে নির্যাতিতার পরিবার৷


অন্য দিকে, এসপি অতুল কুমার সাক্সেনা জানান, অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার সর্বেশ যাদবকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ অন্য অফিসার বেপাত্তা৷ একইসঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুই ভাই পাপ্পু ও অবধেশ যাদবকে৷ বাকি চার অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে৷ এ দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংকে ঘটনা সম্পর্কে সব কথা জানিয়ে রিপোর্ট পাঠায় উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন৷ সেখানে জানানো হয়েছে, অভিযুক্ত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ অন্য অপরাধীদেরও কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে৷ গণধর্ষণের এই ঘটনাকে 'দুর্ভাগ্যজনক' বলে দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব৷ এ জন্য ফাস্ট-ট্র্যাক আদালত গড়ার প্রতিশ্রুতিও মিলেছে৷ নির্যাতিতাদের পরিবারের জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করেছেন তিনি৷ তবে, বিরোধী নেত্রী মায়াবতী এই গণধর্ষণের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন৷ ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত তদন্তের জন্য কেন্দ্রীয় স্তরে পৃথক একটি 'রেপ ক্রাইসিস সেল' গড়ার আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী মানেকা গান্ধী৷ একই সঙ্গে তাঁর আশ্বাস, নির্যাতিতার পরিবার চাইলে সিবিআই তদন্তের আবেদন জানাবেন তিনি৷

দুই দলিত নাবালিকার গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই ফের একটি ধর্ষণের ঘটনা প্রশ্ন তুলে দিল উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে৷ আজমগড়ের সারাইমীর এলাকায় ১৭ বছরের এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল চার ব্যক্তির বিরুদ্ধে৷ পুলিশ সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নিকটবর্তী মাঠে ওই তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয়৷ অভিযুক্ত হিসেবে মুকেশ, অরবিন্দ, বিক্রম ও দুর্গেশকে শনাক্ত করা হয়েছে৷ অভিযোগ দায়ের হলেও কাউকে এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ৷ প্রসঙ্গত, এই আজমগড় আসন থেকেই এ বারের লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন সমাজবাদী পার্টি প্রধান মুলায়ম সিং যাদব৷


এ দিনই আবার মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়ে নির্যাতিতার মাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ধর্ষণে অভিযুক্তের পরিবারের বিরুদ্ধে৷ এক্ষেত্রে ঘটনাস্থল যাদব পরিবারের আদি নিবাস এটাওয়া জেলা৷ পুলিশসূত্রে খবর, ১২ মে রাতে এটাওয়ার সিভিল লাইনস এলাকায় বছর ষোলোর এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে সানি ও উমেশ নামে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে৷ তরুণীর মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার করা হয় সানিকে৷ নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগ, গ্রেপ্তারির পর থেকেই সানির পরিবার মামলা তুলে নেওয়ার জন্য তাঁদের উপর চাপ সৃষ্টি করতে থাকে৷ নির্যাতিতার মা অভিযোগ তুলে নিতে অস্বীকার করলে গত রবিবার সানির পরিবারের সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি৷ মারধরের অভিযোগে সানির বাবা বসন্ত যাদবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ পরিবারের অন্যান্যদের খোঁজে তল্লাশি চলছে৷


বুধবার বাদাউনের ঘটনায় যথাযথ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব৷ ধর্ষিতাদের পরিবারকে পাঁচ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছেন৷ কিন্ত্ত বাদাউনের ঘটনার তিন দিনের মধ্যেই আরও দু'টি ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় এ দিন উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে অখিলেশকে প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক৷ ক্ষিপ্ত অখিলেশের বক্তব্য, 'আপনি তো নিরাপদে আছেন, তাই নয় কি? নিরাপদ বোধ করছেন তো?' অখিলেশের এই বক্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে৷ বসপা নেত্রী মায়াবতী তো উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলার করুণ পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে সেখানে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি জানিয়েছেন৷


উত্তরপ্রদেশে এ ফল আপনাআপনি হয়নি

এসপি বা বিএসপি বুঝতে পারেনি, সমাজ পালটাচ্ছে। তারা সেই চিরাচরিত পরিচিতিভিত্তিক রাজনীতিই আঁকড়ে থেকেছে। অন্য দিকে দলিত এবং অনগ্রসর শ্রেণির ভোট নিজের দিকে নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বিজেপি হিন্দুত্ববাদী রাজনীতিকেও সংহত করেছে, কিন্তু অতীতের তুলনায় অনেক সূক্ষ্ম ভাবে। ​বদ্রী নারায়ণ

২৮ মে, ২০১৪, ০০:০৩:২৭


3

কারিগর। নির্বাচনী জনসভায় অমিত শাহ। মির্জাপুর, উত্তরপ্রদেশ। ছবি: পিটিআই।


ষোড়শ লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশে বিজেপির অভাবনীয় সাফল্যের কারণ কী? এই প্রশ্ন নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে অনেক কথা শোনা গেছে। 'মোদী ওয়েভ' থেকে 'সুনামো'— একটা অস্বাভাবিক তরঙ্গের কথা মেনে নিতে কোনও আপত্তি নেই, কিন্তু তার পরেও প্রশ্নটা থেকে যায়: এমনটা ঘটল কেন? আমাদের দেশের আগের আগের নির্বাচনের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, সাধারণত চার-পাঁচ শতাংশ ভোটার কাকে ভোট দেবেন তা নিয়ে একটা দোলাচলে থাকেন, কোনও একটা দিকে বিশেষ হাওয়া থাকলে তাঁরা সে দিকে ঝুঁকে পড়েন। জাতপাত, ধর্ম বা জনগোষ্ঠী নির্বিশেষে এটা ঘটে থাকে। কিন্তু বিজেপি'র ভোটের অনুপাতে এ বার যে বিপুল বৃদ্ধি ঘটেছে (প্রায় ২৫ শতাংশ-বিন্দু), সেটা এই ধরনের অভিজ্ঞতা দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। আর একটু খতিয়ে দেখা দরকার।

প্রথমেই একটা কথা বলা দরকার। ইউপিএ জমানার দশ বছরে তরুণ ভোটারের সংখ্যা বিপুল ভাবে বেড়েছে। পাশাপাশি, নতুন আর্থিক নীতির প্রসার ঘটেছে, বাজার আরও বিস্তৃত হয়েছে, উপভোক্তার সংখ্যা অনেক বেড়েছে। উত্তরপ্রদেশের গ্রাম ও শহরের চেহারা পালটে গেছে। ভাল ভাবে বাঁচার আকর্ষণ বেড়েছে, নানা ধরনের ভোগ্যপণ্যের চাহিদা বেড়েছে, আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতাও। টিভি, মোবাইল, ইন্টারনেটের প্রবেশ ঘটেছে সর্বত্র। সমাজের এই নতুন ভোগবাদী রূপ সমাজবাদী পার্টি বা বহুজন সমাজ পার্টি যথেষ্ট বুঝতে পারেনি, তারা সেই চিরাচরিত পরিচিতিভিত্তিক রাজনীতিই আঁকড়ে থাকতে চেয়েছে। ইতিমধ্যে অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে একটা প্রবল মধ্যবর্গ উঠে এসেছে, যারা ফেসবুক এবং টুইটারের মতো সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে নিজের রাজনৈতিক শক্তি বানাতে তৎপর। এসপি বা বিএসপি এই নতুন গোষ্ঠীর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারেনি। বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদী সোশ্যাল মিডিয়া মারফত এঁদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করেছেন। ভোটে তার সুফল পেয়েছেন।

এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, যাঁরা আগের নির্বাচনে সমাজবাদী পার্টি, বহুজন সমাজ পার্টি এবং কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছিলেন, তাঁদের একটা বড় অংশ এ বার বিজেপিকে সমর্থন করেছেন। শুধু উচ্চবর্ণের নয়, অনগ্রসর এবং দলিত ভোটারদের একটা বড় অংশও এ বার বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে থেকে এই দল এতটা সমর্থন আগে কখনও পায়নি। এর পিছনে বিজেপি এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের একটি সুচিন্তিত পরিকল্পনা কাজ করেছে। উত্তরপ্রদেশে দলের নির্বাচনী প্রস্তুতি পরিচালনার ভারপ্রাপ্ত বিজেপি নেতা অমিত শাহ আরএসএস-এর প্রচারকদের সঙ্গে যৌথ ভাবে বিভিন্ন জাতভিত্তিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে শরিক হয়েছেন, অনগ্রসর ও দলিতদের এগিয়ে দিয়েছেন, মুজফফরনগর দাঙ্গার পরে হিন্দু ভোট এককাট্টা করার উদ্যোগে জোরদার ভূমিকা নিয়েছেন, দলিত এবং অনগ্রসরদের মধ্যে প্রচার করেছেন যে, কংগ্রেস মুসলিম ভোট পাওয়ার জন্য লালায়িত, হিন্দুদের নিয়ে তাদের কোনও মাথাব্যথা নেই। ওঁরা এটাও ব্যাপক ভাবে প্রচার করেছেন যে, এই প্রথম এক জন ওবিসি বর্গের মানুষ ভারতের প্রধানমন্ত্রী হবেন। দলিতদের মধ্যে এ কথাও প্রচার করা হয়েছে যে, মায়াবতী তাঁদের জন্য সত্যিকারের কিছুই করেননি। পাশাপাশি, অমিত শাহ অম্বেডকর এবং অন্যান্য দলিত নেতাদেরও আত্মসাৎ করার চেষ্টা করেছেন, কাঁসিরামকে ভারতরত্ন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, উত্তরপ্রদেশের গ্রামাঞ্চলে সামাজিক সংহতি কর্মসূচি শুরু করেছেন এবং সেবাভারতী বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মতো সংগঠনের সাহায্যে রাজ্যের বিভিন্ন দলিত অধ্যুষিত গ্রামে সভা করেছেন। তিনি নির্বাচনী প্রচারে কল্যাণ সিংহ এবং উমা ভারতীর মতো অনগ্রসর শ্রেণির নেতাদের গুরুত্ব দিয়েছেন। এই নির্বাচনে বিজেপি উত্তরপ্রদেশে অনগ্রসর শ্রেণির সাতাশ জন প্রার্থীকে টিকিট দিয়েছে। অনুপ্রিয়া পটেলের আপনা দল প্রধানত অনগ্রসর লোধ জাতির সংগঠন, এই দলের সঙ্গে বোঝাপড়া করেছে বিজেপি, তার সুফলও পেয়েছে।

উত্তরপ্রদেশে মোট জনসংখ্যার অর্ধেক অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ। এই বর্গের ভোট যথেষ্ট সংখ্যায় না পেলে বিজেপি এত আসনে জয়ী হতে পারত না। অমিত শাহ গোটা রাজ্যের জনবিন্যাসের একটা হিসেব কষেন এবং বিভিন্ন অনগ্রসর জাতির সংগঠনের সভায় যোগ দেন। এই সব জাতির প্রভাবশালী নেতাদের সামনে নিয়ে আসেন। তাঁদের মাধ্যমে জাতিগোষ্ঠীর সমর্থন নিশ্চিত করেন। রাজ্যের দুই অনগ্রসর শ্রেণির নেতা সত্যেন্দ্র কুশবহা এবং রামেশ্বর চৌরাসিয়াকেও তিনি সঙ্গে নেন। নরেন্দ্র মোদী যখন উত্তরপ্রদেশে বিজেপির শক্তি এবং প্রভাব বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বিজয়শঙ্খনাদ সমাবেশের আয়োজন করেন, তখন সভামঞ্চে কল্যাণ সিংহ ও উমা ভারতীকে গুরুত্বপূর্ণ আসন দেওয়া হয়। এই প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয় যে, শিক্ষা এবং কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অনগ্রসর শ্রেণির মানুষের জন্য জনসংখ্যায় তাঁদের অনুপাত অনুসারে আসন সংরক্ষণ করা হবে। এই প্রতিশ্রুতির তালিকায় যে সব জাতির স্থান ছিল তাদের মধ্যে আছে জাঠ, লোধ, কুর্মি, কুশবহা, মৌর্য, সাইনি, নিষাদ, কশ্যপ, পাল বাগেল, কুমার, সাহু ইত্যাদি। ভোটের টিকিট দেওয়ার সময়েও আঞ্চলিক জনবিন্যাসে এই সব গোষ্ঠীর গুরুত্বের হিসেব মাথায় রাখা হয়েছিল। যেমন উমা ভারতীকে ঝাঁসিতে প্রার্থী করা হয়, এটায় দাঁড় করানো হয় কল্যাণ সিংহের ছেলে রাজবীরকে, ফারুকাবাদে দাঁড়ান মুকেশ রাজপুত। এই ভাবে যে সব জায়গায় সমাজবাদী পার্টির দাপট ছিল, সেখানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অনগ্রসর শ্রেণিকে বিজেপির পাশে এনে দাঁড় করানো হয়েছে। এই কৌশল খুবই সফল হয়েছে। তেমনই, জনবিন্যাসের যুক্তিতে ফতেপুরে সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতিকে টিকিট দেওয়ার ফলে বিজেপি কশ্যপ এবং নিষাদদের সমর্থন পেয়েছে, আবার হামিরপুরে এক জন ঠাকুরকে দাঁড় করানো হয়েছে, বান্দায় টিকিট পেয়েছেন এক জন ব্রাহ্মণ। আর একটা কৌশল কাজ দিয়েছে। বিএসপি'র প্রধান জাতিগত ভিত্তি হলেন জাতভরা। জাতভ ছাড়া অন্যান্য দলিত গোষ্ঠী, যেমন পাসি, সানকর, রাওয়াত ইত্যাদির প্রার্থীদের বিভিন্ন জায়গায় টিকিট দিয়ে বিজেপির পক্ষে এবং মায়াবতীর বিপক্ষে দলিত ভোট সংহত করা হয়েছে।

উত্তরপ্রদেশে দলিতরা মোট জনসংখ্যার প্রায় ২২ শতাংশ। তাঁরাই মায়াবতীর বিএসপি'র জনসমর্থনের প্রধান ভিত্তি। শুধু দলিতদের ভোটে মায়াবতীর পক্ষে কোনও নির্বাচনে বেশি আসন পাওয়া সম্ভব নয়। অন্য নানা সামাজিক বর্গকে সঙ্গে নিয়ে আসতে পারলে তবেই দলিত ভোটকে যথেষ্ট আসনে রূপান্তরিত করা সম্ভব। বিএসপি'র প্রথম যুগে কাঁসিরাম প্রান্তিক, অনগ্রসর এবং মুসলিম জনগোষ্ঠীকে বিএসপি'র ছত্রচ্ছায়ায় সমবেত করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু বাস্তবে অনগ্রসর এবং দলিত বর্গের মধ্যে সামাজিক দ্বন্দ্ব প্রবল, তাই সেই উদ্যোগে স্থায়ী সাফল্য পাওয়া যায়নি। তবে অনগ্রসর শ্রেণির একেবারে পিছিয়ে থাকা কিছু অংশ এবং মুসলমান সমাজের একটা ছোট অংশ বিএসপি'র সঙ্গে থেকে গেছে। মায়াবতী যখন দেখলেন যে, অনগ্রসর শ্রেণিকে এককাট্টা করে রাখতে পারবেন না, তখন তিনি ব্রাহ্মণ, অন্য উচ্চবর্ণ এবং বণিকদের সঙ্গে নিয়ে সামাজিক পুনর্গঠনের (সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) পথে যেতে চাইলেন। ২০০৭-এর বিধানসভা এবং ২০০৯-এর লোকসভা নির্বাচনে তিনি সফলও হলেন। এ বারেও তিনি ওই কৌশল কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে কুড়ি জন ব্রাহ্মণ এবং উনিশ জন মুসলমানকে টিকিট দিয়েছিলেন। লাভ হয়নি। ব্রাহ্মণরা তো একযোগে বিজেপিকে ভোট দিয়েছেনই, দলিত এবং সবচেয়ে প্রান্তিক বর্গের প্রায় ষাটটি জনগোষ্ঠীর মানুষও বিজেপির পক্ষে এসেছেন, কারণ বিএসপি'র জমানায় তাঁরা কিছুই পাননি।

দলিত এবং সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীগুলির অন্তর্নিহিত দ্বন্দ্বের কথা অনুধাবন করে আরএসএস অনেক দিন ধরেই তাদের মধ্যে কাজ করে আসছে। সামাজিক সংহতি প্রচার অভিযানের মাধ্যমে তারা ওই গোষ্ঠীগুলিকে নিজেদের বলয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছে, তাদের বিজেপির সমর্থক করে তোলার  জন্য নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। সেই প্রয়াসের ফল দেখা গেছে এ বারের ভোটে। দলিত এবং বিভিন্ন অনগ্রসর শ্রেণির ভোট নিজের দিকে নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বিজেপি উত্তরপ্রদেশে হিন্দুত্ববাদী রাজনীতিকেও সংহত করেছে, কিন্তু অতীতের তুলনায় অনেক বেশি সূক্ষ্ম ভাবে। রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলি নিয়ে মোদী সরাসরি কোনও প্রচার করেননি, কিন্তু তিনি সুকৌশলে নিজের হিন্দুত্বকে মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। মুসলিমদের 'স্কাল ক্যাপ' পরার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, হিন্দুত্ব এবং হিন্দু আচারের ব্যাপারে তিনি কোনও আপস করতে রাজি নন। 'উন্নয়নের প্রতীক' নরেন্দ্র মোদীর সাফল্যের এই তাৎপর্যটি উত্তরপ্রদেশের প্রেক্ষিতে মাথায় রাখা দরকার।

ইলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে জি বি পন্থ সোশাল সায়েন্স ইনস্টিটিউট-এ ইতিহাসের শিক্ষক

http://www.anandabazar.com/editorial/%E0%A6%89%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%AA-%E0%A6%B0%E0%A6%A6-%E0%A6%B6-%E0%A6%8F-%E0%A6%AB%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A6%A8-1.35496

suvendu



শুভেন্দুর ডানা ছেঁটে বার্তা তৃণমূল নেত্রীর


suvendu

মন্ত্রিসভায় রদবদলের পর এ বার দলীয় সংগঠনেও বড়সড় ঝাঁকুনি দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেই 'পরিবর্তনে' সবচেয়ে বেশি শোরগোল পড়েছে তরুণ-তুর্কি শুভেন্দু অধিকারীর ডানা ছাঁটা ঘিরে৷ যাঁকে তৃণমূল নেত্রী স্বয়ং এক সময়ে 'নন্দীগ্রামের নায়ক' অভিধা দিয়েছিলেন, সেই শুভেন্দুকেই যুব তৃণমূলের রাজ্য সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল৷ তাঁর জায়গায় সভাপতি করা হয়েছে সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে এসে বিষ্ণুপুরের সাংসদ হওয়া সৌমিত্র খানকে৷ সেই সঙ্গেই কার্যকরী সভাপতির পদ তৈরি করে বসানো হয়েছে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়ের ছেলে বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়কে৷ তৃণমূলের অন্দরের ব্যাখ্যা, যুব সংগঠনে পূর্ণ মাত্রায় 'মুকুলায়ন' ঘটানোই এই রদবদলের লক্ষ্য৷


শুভেন্দুকে কোণঠাসা করা অবশ্য এখানেই শেষ নয়৷ পূর্ব মেদিনীপুরে শুভেন্দুর খাসতালুকে তাঁর বাবা শিশির অধিকারীকে দলের জেলা সভাপতি পদে রেখেও কট্টর বিরোধী অখিল গিরিকে কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয়েছে৷ অথচ, এই জেলায় শিশির-শুভেন্দু জুটির নির্বাচনী সাফল্য এক কথায় বে-নজির৷ ২০১১-র বিধানসভা নির্বাচনে জেলার ১৬টি কেন্দ্রের ১৬টিতেই দলীয় প্রার্থীদের জিতিয়ে আনা ছাড়াও দু'দু'টো পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠার কান্ডারি মূলত শুভেন্দুই৷ এ বার লোকসভা ভোটেও কাঁথি ও তমলুকে রেকর্ড ভোটে জিতেছেন বাবা ও ছেলে৷ জঙ্গলমহলে দলের ভিত গড়া থেকে গত বিধানসভা ভোটে সেখানে সাফল্যেরও অন্যতম কারিগর শুভেন্দু৷ তার পরেও তাঁর ডানা ছাঁটার মূলে দলের মধ্যে প্রতিস্পর্ধী কোনও নেতার উঠে আসা ঠেকানোই অভিপ্রায় বলে মনে করছে তৃণমূলেরই একাংশ৷


এই 'পরিবর্তন' নিয়ে প্রকাশ্যে শুভেন্দুর প্রতিক্রিয়ায় অবশ্য 'কূটনৈতিক' সুর৷ তাঁর মন্তব্য , 'আমি দলের যে কোনও বিপদে পাশে থেকেছি৷ দলের তরফে আমাকে যখনই যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, পালন করেছি৷ দলের সিদ্ধান্ত নিয়ে কিছু বলার নেই৷' তবে দলের অনেক নেতারই আশঙ্কা, শুভেন্দুর মতো স্বাধীনচেতা নেতা দলনেত্রীর এই সিদ্ধান্ত কিছুতেই মেনে নিতে পারবেন না৷ আগামী দিনে দলে বিদ্রোহের সমূহ সম্ভাবনা৷ শুভেন্দুকে সরিয়ে যাঁকে দলের যুব সভাপতি করা হয়েছে, সেই সৌমিত্র খানকে দলের নেতা-কর্মীরা কতটা মানতে পারবেন, সে নিয়েও সন্দিহান অনেকেই৷ দলের এক শীর্ষ নেতার কথায়, 'সৌমিত্র ক'দিন আগেও ছিলেন কংগ্রেসের বিধায়ক৷ তৃণমূল সমর্থকদের ভয়ে তিনি কোতুলপুরে নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে ঢুকতে পর্যন্ত পারতেন না৷ সেই তিনিই তৃণমূলে যোগ দিয়ে লোকসভার টিকিট পেয়ে এমপি হয়েছেন৷ এ বার তাঁকে যুব সংগঠনের মাথায় বসানো হলেও দলের নিচুতলার কর্মীরা সহজে তাঁকে নেতা হিসাবে মেনে নেবেন না৷ প্রতিটি জেলাতেই শুভেন্দুর অসংখ্য অনুগামী রয়েছেন৷ তাঁরাও বেঁকে বসতে পারেন৷ ফলে 'যুবা'-র যে দশা হয়েছে, যুব তৃণমূলও সে ভাবে মিলিয়ে যেতে পারে৷' দলের অন্য একটি অংশ মনে করছে, সৌমিত্রক সামনে রেখে প্রকারান্তরে মুকুল-পুত্র শুভ্রাংশুর হাতে যুব সংগঠনের রাশ তুলে দিতেই তাঁকে কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয়েছে৷


শুক্রবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে তৃণমূলের সাংগঠনিক সভায় রদবদলের এই ঝড়ে পদ খুইয়েছেন আরও অনেকেই৷ সেই তালিকায় সাবিত্রী মিত্র, নির্মল ঘোষদের মতো জেলা সভাপতিরাও আছেন৷ মালদহে সাবিত্রী মিত্রকে সরিয়ে জেলা সভাপতি করা হয়েছে মোয়াজ্জেন হোসেনকে৷ কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয়েছে আরও দু'জনকে--বাবলা সরকার এবং প্রতিভা সিং৷ উত্তর ২৪ পরগনায় দলের জেলা সভাপতি পদ থেকে নির্মল ঘোষকে সরিয়ে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে৷ দার্জিলিং জেলায় সভাপতি পদে মন্ত্রী গৌতম দেবকে রেখেও কার্যনির্বাহী সভাপতি করা হয়েছে ভাইচুং ভুটিয়াকে৷ সঙ্গে আরও দু'জন--শিলিগুড়ির প্রাক্তন পুরপ্রধান নান্টু পাল এবং শ্রমিক নেতা অলোক চক্রবর্তী৷ জলপাইগুড়ির নতুন জেলা সভাপতি হয়েছেন সৌরভ চক্রবর্তী৷ পশ্চিম মেদিনীপুরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গোপীবল্লভপুরের বিধায়ক চূড়ামনি মাহাতকে৷ মুর্শিদাবাদের তিনটি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য তিন-তিন জন সভাপতি হয়েছেন৷ মুর্শিদাবাদে চাঁদ মহম্মদ, জঙ্গিপুরে ইমানি বিশ্বাস এবং বহরমপুরে সুবোধচন্দ্র দাস৷ জেলায় দলের পর্যবেক্ষক করা হয়েছে ইন্দ্রনীল সেনকে৷ বোলপুরে পর্যবেক্ষক হয়েছেন সদ্য সাংসদ হওয়া অনুপম হাজরা৷ ইদ্রিশ আলির বদলে সংখ্যালঘু সেলের চেয়ারম্যান করা হয়েছে হাজি নুরুলকে৷ শুভেন্দু অধিকারীর আর এক কট্টর বিরোধী হলদিয়ার বিধায়ক শিউলি সাহাকে প্রোমোশন দিয়ে রাজ্য কমিটিতে আনা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই৷ ভেঙে দেওয়া হয়েছে দলের সমস্ত জেলা কমিটি৷ সেগুলি নতুন করে গঠন করা হবে৷ রদবদলের কথা ঘোষণা করেন স্বয়ং মমতাই৷ তাঁর মন্তব্য, 'কাজ না করলে সরে যেতে হবে৷' তবে সেটাই যদি পরিবর্তনের 'ফর্মুলা' হয়, তবে কোন যুক্তিতে সরতে হয় শুভেন্দুকে, দলেই প্রশ্ন উঠছে৷ শুভেন্দুকে দলের সাধারণ সম্পাদক করা হলেও সেটাকে 'ডিমোশন' হিসাবেই দেখা হচ্ছে৷


তৃণমূল দল তৈরির হওয়ার পর সাংগঠনিক স্তরে মাঝেমধ্যে ছোটখাটো পরিবর্তন করা হলেও এত বড় মাপের রদবদল আগে কখনও হয়নি৷আরও বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ আসন্ন কলকাতা পুরভোটের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছে পাঁচ সদস্যের স্টিয়ারিং কমিটি৷ তাতে রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং ফিরহাদ হাকিমের মতো নেতারা৷ মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, এখন থেকে জেলা সভাধিপতিদের কাজের দেখভাল করবেন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়৷ সাংসদ তহবিল দেখবেন ফিরহাদ হাকিম৷ এক টাকা চাঁদায় পাঁচ লক্ষ নতুন সদস্য সংগ্রহও করা হবে৷ সদস্য সংগ্রহের সেই অভিযান শুরু হবে ২১ জুলাই থেকে৷


রাজনৈতিক লাইন নিয়ে দলে প্রশ্নের মুখে কারাট

karat

প্রসেনজিত্‍ বেরা

http://eisamay.indiatimes.com/nation/prakash-karat-to-be-questioned-for-his-policies/articleshow/35739181.cms

লোকসভা নির্বাচনের মুখে জোড়াতালি দিয়ে তৃতীয় বিকল্প গঠনের 'রাজনৈতিক লাইন' গ্রহণ এবং পরিণতিতে চূড়ান্ত ভরাডুবি নিয়ে দলের অন্দরে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে চলেছেন সিপিএম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাট৷ একই সঙ্গে, দলের লাইন থেকে সরে নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে কংগ্রেসকে সমর্থনের কথা বলে ধন্দ তৈরির জন্য প্রশ্নের মুখে পড়তে চলেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যও৷


আগামী ৭-৮ জুন দিল্লিতে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে অস্বস্তিকর একগুচ্ছ প্রশ্নের মুখে পড়তে চলেছেন সিপিএম শীর্ষ নেতৃত্ব৷ নির্বাচনে বিপর্যয়ের দায় নিয়ে নেতৃত্ব বদলের দাবিও সীতারাম ইয়েচুরির ঘনিষ্ঠ নেতারা তুলতে চলেছেন বলে ইঙ্গিত মিলছে৷ এই পরিস্থিতিতে পার্টি কংগ্রেস এগিয়ে আনার সিদ্ধান্তও কেন্দ্রীয় কমিটির এই বৈঠকে হতে পারে বলে দলীয় সূত্রের খবর৷ কেন্দ্রীয় কমিটির এক সদস্যের কথায়, 'পরবর্তী পার্টি কংগ্রেসের সূচি কেন্দ্রীয় কমিটির এই বৈঠকেই চূড়ান্ত হবে৷ পার্টি কংগ্রেসে নেতৃত্ব বদল হবে কি না, তার আভাসও মিলতে পারে এই বৈঠকে৷' কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক কতটা উত্তপ্ত হবে, তার আঁচ পাওয়া যেতে পারে আগামী ২-৩ জুন রাজ্য কমিটির বৈঠকেও৷


এমনিতে পার্টি কংগ্রেস হওয়ার কথা আগামী বছরের মাঝামাঝি৷ এখন পার্টি কংগ্রেস এগিয়ে এনে কারাট-শিবির নেতৃত্ব বদলের চাপ প্রশমিত করতে চাইলেও দলের রাজনৈতিক লাইন নিয়ে প্রশ্ন ওঠা অবধারিত বলেই কেন্দ্রীয় কমিটির একাধিক সদস্য মনে করছেন৷ লোকসভা নির্বাচনের মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে যে ভাবে মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টি, নীতীশ কুমারের জেডিইউ, জয়ললিতার এআইএডিএমকে, নবীন পট্টনায়কের বিজেডি, দেবগৌড়ার জেডিএস এবং অসম গণপরিষদের মতো দলগুলিকে জোড়াতালি দিয়ে একমঞ্চে আনা হয়েছিল, তার কারণ নিয়েই প্রশ্ন উঠছে৷ তৃতীয় বিকল্প তৈরি করে বিজেপি ও কংগ্রেসকে ঠেকানো যাবে--মানুষের কাছে সেটা একেবারেই বিশ্বাসযোগ্য করে তোলা যায়নি৷ এই বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটিতে এমনকী পৃথক 'নোট' দিতে চলেছেন কয়েক জন সদস্য৷ বিশেষ করে, ২০০৯-এর লোকসভা ভোটের সময় একই ভাবে 'তৃতীয় ফ্রন্ট' তৈরি করে বামেদের ভরাডুবি হয়েছিল৷ তার পরেও ফের কেন একই নির্বাচনী রণকৌশল নেওয়া হল, নোট-এ সে প্রশ্ন তুলতে চাইছেন তাঁরা৷ তাঁদের আরও বক্তব্য, যাঁদের নিয়ে তৃতীয় বিকল্প গঠন করা হয়েছিল, সেই জয়ললিতার মতো সঙ্গীদের সঙ্গে বামেদের নির্বাচনী আঁতাঁত পর্যন্ত হয়নি৷ অতীতেও একাধিক বার বামেদের বিশ্বাসভঙ্গের কারণ হয়েছেন যে মুলায়ম, কোন যুক্তিতে তাঁর উপর ভরসা করা হল, উঠছে সে প্রশ্নও৷ মুলায়মের দল এমনকী পশ্চিমবঙ্গেও একাধিক আসনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে৷ তৃতীয় বিকল্পকে তাই গ্রাহ্যের মধ্যেই আনেননি মানুষ৷


৭-৮ জুন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে এই প্রসঙ্গগুলিতে সিপিএম শীর্ষ নেতৃত্বের অস্বস্তি যে বাড়াতে চলেছে, সেটা এক রকম স্পষ্ট৷ তবে তৃতীয় বিকল্পের বাইরে অন্য কোন পথে বামেরা লড়াই করতে পারত, তা বিক্ষুব্ধ শিবিরও স্পষ্ট করছে না৷

শক্তি দেখাতে সফরে বিজেপি

ADIBASHI-ABRODH-01

এই সময়: সিপিএম নেতৃত্ব যখন জেলায় জেলায় শাসক দলের হাতে আক্রান্ত দলীয় কর্মীদের পাশে পৌঁছতে ইতস্তত করছেন, তখন বিজেপির রাজ্য নেতারা কিন্ত্ত তৃণমূলকে চাপে রাখতে জেলা সফরে নেমে পড়ছেন৷ আজ শনিবার দলীয় সাংসদ মীনাক্ষী লেখি, জাতীয় মুখপাত্র মুখতার আব্বাস নাকভি এবং এ রাজ্যের পর্যবেক্ষক সিদ্ধার্থনাথ সিনহার নেতৃত্বে বিজেপির এক কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল সন্দেশখালিতে যাচ্ছেন৷ ওই দলে রাজ্য থেকে নির্বাচিত দুই সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় এবং এস এস আলুওয়ালিয়া ছাড়াও রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা, বসিরহাটের পরাজিত প্রার্থী শমীক ভট্টাচার্য প্রমুখও থাকছেন৷ পাশাপাশি রাজ্য নেতৃত্বের আর একটি দল আজই যাচ্ছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবায়৷ রাহুলবাবু শুক্রবার জানান, কাল রবিবার রাজ্য বিজেপির আরও দুটি দল পশ্চিম মেদিনীপুরের নয়াগ্রাম এবং বর্ধমানে দুর্গাপুরের লাউদোহা গ্রামে যাবে৷ নয়াগ্রামে তৃণমূলের কয়েক জন নেতৃস্থানীয় কর্মী বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর তাঁদের উপর তৃণমূল হামলা চালায় বলে অভিযোগ৷ আর লাউদোহায় বৃহস্পতিবার থানা অবরোধ কর্মসূচি সেরে বাড়ি ফেরার পথে কয়েক জন বিজেপি কর্মী আক্রান্ত হন৷ সব মিলিয়ে নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরই যে ভাবে রাজ্য বিজেপি জেলায় জেলায় তৃণমূলের হাতে আক্রান্তদের পাশে দাঁড়ানোর কর্মসূচি নিয়েছে, তা যে শাসক দলকে চাপে রাখার জন্যই, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না৷


কেন্দ্রীয় দলটি বিমানবন্দরে নেমেই সোজা সন্দেশখালিতে চলে যাবে৷ সেখান থেকে ফিরে বিকেলে নেতারা যাবেন এসএসকেএম হাসপাতালে সন্দেশখালির গুলিবিদ্ধ বিজেপি সমর্থকদের দেখতে৷ তার পরে তাঁরা নবান্নে গিয়ে মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্রের সঙ্গে বৈঠক করবেন৷ দিল্লি ফিরে দলটি রিপোর্ট দেবে বিজেপির জাতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের কাছে৷


এবার বিজেপি রাজ্যে দুটি লোকসভা আসন দখলের পাশাপাশি ভোটের হার ১৭ শতাংশে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর প্রথম থেকেই একেবারে আঁটঘাট বেঁধে তৃণমূলকে টক্কর দিতে নেমেছে৷ তারই প্রমাণ হল, তাদের এই জেলা সফরের কর্মসূচি৷ শুধু তাই নয়, রাজ্যে সংগঠন জোরদার করার লক্ষ্যে রাহুলবাবু শুক্রবার জেলা সভাপতি এবং অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে দীর্ঘ বৈঠক করেন৷ তাতে জুন এবং জুলাই মাস জুড়ে বেশ কিছু কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে৷


তৃণমূল অবশ্য বিজেপির এই সন্দেশখালি সফরকে প্রকাশ্যে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাইছে না৷ মুখে গুরুত্ব না দেওয়ার কথা বললেও তারা আজই সন্দেশখালিতে যাচ্ছে৷ শুক্রবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দলীয় সংগঠনে ব্যাপক রদবদল করেছেন৷ উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সভাপতি নির্মল ঘোষকে সরিয়ে নতুন সভাপতি করা হয়েছে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে৷ দায়িত্ব বুঝে নিয়ে এ দিন সন্ধ্যাতেই জ্যোতিপ্রিয় সন্দেশখালিতে সভা করার কথা ঘোষণা করেন৷ এই সভা বিজেপির পাল্টা কি না, জানতে চাওয়া হলে জেলার অন্যতম নেতা ইদ্রিশ আলি বলেন, 'না, এটা পাল্টা কর্মসূচি নয়৷ আমরা বিজেপির প্রতিনিধি দল পাঠানোকে কোনও গুরুত্বই দিচ্ছি না৷' শাসক দল এবং বিজেপির জোড়া কর্মসূচি ঘিরে আজ জেলা প্রশাসনকে কিছুটা উদ্বেগের মধ্যেই থাকতে হবে৷


এ দিন বৈঠক শেষে রাহুলবাবু জানান, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম এবং মৃত্যুদিবস উপলক্ষে ২৩ জুন থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত গোটা রাজ্য জুড়ে 'বাংলা বাঁচাও' কর্মসূচি পালন কার হবে৷ ২৩ জুন কলকাতায় হবে মহামিছিল৷ ২ জুলাই রাজ্যে পালিত হবে উদ্বাস্ত্ত দিবস৷ এ ছাড়া গোটা জুলাই মাস ধরে রাজ্য নেতারা ব্লকে ব্লকে ঘুরে নেতাদের সঙ্গে দলীয় সংগঠন বাড়ানো নিয়ে বৈঠক করবেন৷ রাজ্য সভাপতি আরও জানান, এ দিনের বৈঠকে রাজ্যের সর্বত্র পার্টি অফিস করার ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে৷



हमारे डायवर्सिटी मित्र एच एल दुसाध ने हस्तक्षेप में प्रकाशित लेखों के संदर्भ में सवाल किया हैः


पलास दा कारपोरेट राज की खिलाफत तथा जाति उन्मूलन के प्रति आपकी व्यग्रता की हम कद्र करते हैं.आप इस पर समय -समय पर लिखते रहते हैं.पर आपके लेखों से कार्पोरेट राज को रोकने तथा जाति के खात्मे का सूत्र नहीं पाया.प्लीज लिखें.जहाँ तक मैं समझता हूँ जाति के खात्मे का आप के पास मार्क्सवादियों  से भिन्न कोई उपाय  नहीं होगा,जो उन्होंने चंडीगढ़ में प्रस्तुत किया था.मैंने जाति उन्मूलन की मार्क्सवाद के मुकाबले अम्बेडकरवादी परियोजना प्रस्तुत करते हुए एक किताब लिखी थी जो आपको डेडीकेट भी किया था .पर उस पर आप और तेल्तुम्ब्दे साहब की कोई प्रतिक्रिया है नहीं आई.खैर कार्पोरेट राज रोकने और जाति च्वंश का उपाय बताएं।


दुसाध जी ने बेहद संघर्ष किया है।दिल्ली में उनका मकान नहीं है। वे भाजपा सांसद संजय पासवान के साथ रहते आये हैं और ईमानदारी से सामाजिक न्याय और समता के लिए अवसरों और संसाधनों के न्यायपूर्ण बंटवारा को भाजपाई समरसता अभियान का वर्षों से अंग बनाते रहे हैं।


जाहिर है कि दुसाध जी,अंबेडकरी पार्टियों और संगठनों के झंडेवरदारों और मसीहा संप्रदाय के अंध भक्तों में नहीं हैं।


डायवर्सिटी पर उनकी अनेक पुस्तकें हैं,जिनमें एक हस्तक्षेप पर ही जाति विमर्श के सिलसिले में अभिनव सिन्हा के आलेखों से शुरु विवाद के सिलसिले में मार्क्सवादियों के खिलाफ दुसाध जी ने लिखा है और चूंकि अभिनव के सीधे तौर पर अंबेडकरी जाति उन्मूलन को नकार देने का मैं लगातार विरोध कर रहा था,यह पुस्तक दुसाध जी ने मुुझे समर्पित किया है।मेरे असंख्य पढ़े लिखे मित्र देश और देश के बाहर भी हैं।हम बेहद मामूली हैं पर मेरे असंख्य मित्र न केवल प्रतिष्ठित हैं,उनमे से अनेक विश्वविख्यात हैं।पर किसी ने कभी मुझे इसकरह याद नहीं किया है।


यह सवाल पूछकर सार्वजनिक तौर पर दुसाध जी ने मुझे उनका आभार जताने का मौका दे दिया है।इसके साथ ही उन्होंने मुझे और अभिनव सिन्हा को एक पंक्ति पर खड़ा कर दिया है।अभिनव हमें अपनी पांत में मानते नहीं हैं और इसलिए भी दुसाद जी का आभार।


जवाब देने में देरी इसलिए हुई कि हम पर किसी व्यक्ति या संगठन की कृपा है नहीं।सबकुछ भुगतान करने पर ही मिलता है।मेरा पीसी बैठ गया था।महीने के आखिर में इनसुलिन,गैस,बिजली बिल,दवाइय़ां,अखबारों का बिल,आदि रोककर पीसी ठीक राकर ही लिख पा रहा हूं।अबी नौकरी पर हूं,अगले महीने तक संकट टालकर ऐसा अब भी कर पा रहा हूंषआगे रामराज की महिमा अपरंपार।मुझे कहीं से लिखकर पैसे भी नहीं मिलते,हां गालियां खूब मिलती है और अनचाही दुश्मनियां भी।इसका भी आभार।बंगाल में तो ममता समर्थकों और वाम समर्थकों ने भी मेरा बायकाट शुरु कर दिया है।बांग्ला में अप्रत्याशित नियमित लेखन के लिए।


बाकी लोग जो पार्टी,संगठन या किसी राजनेता या मसीहा से जुड़े हैं,दुसाध जी की तरह उदार नहीं है।बजरंगी सिर्फ केसरिया ही नहीं होते।बजरंगी लाल,नील, हरे गोआ कि हर रंग बिरंग के हो सकते हैं और आचरण में वे उतने ही निरंकुश,असहिष्णु और फतवाबाज होते हैं जैसे कि केसरियाषहिंदू राष्ट्र का एजंडा चाहे जितना वीभत्स हो,उसके प्रचारकों का आचरण एकदम नमसदृश्य अटल आडवाणी है।वे बाकी लोगं की तरह सीधे सीधे वार नहीं करते।हस्तक्षेपी लेखों पर तीखी प्रतिक्रियाएं आ रही हैं।


इन चुनावों से काफी  पहले मान्यवर कांशीराम जी के निकट सहयोगी और उनके बाद स्वयं बामसेफ अध्यक्ष बीडी बोरकर ने कांशीराम को फेल बता दिया था।जाति मजबूत करके सत्ता दखल करने से सामाजिक न्याय और समता का लक्ष्य हासिल नहीं हो जाता।लोकसभा चुनावों के नतीजों में जाति क्षत्रपों और उनकी बहुजन पार्टियों के मुकाबले राष्ट्रीय स्वयंसेवक संघ की जवाबी ओबीसीकेंद्रित सोशल इंजीनियरिंग व समावेशी समरसता और हिंदू एकात्मता ने जो इकतीस फीसद मतदाताओं के समर्थन से जनादेश हासिल किया है,उससे साफ जाहिर है कि जाति पहचान के आधार पर जाति हितों के परस्परविरोधी टकरावमध्ये बहुजनसमाज का कोई वजूद संभव नही है।


इसलिए हम मान रहे हैं कि कांशीराम फेल है और अस्मिता आधारित बहुजनवाद से समता और सामाजिक लक्ष्य हासिल नहीं हो सकता।अब चूंकि हम राष्ट्र के चरित्र,समाज वास्तव,वैज्ञानिक दृष्टि,ऐतिहासिक वस्तुवादी व्याख्या और अर्थशास्त्र की बात कर रहे हैं।तो अब दुसाध जी जैसे लोग भी हमारी राह लाले लाल समझने लगे हैं,जबकि हम तब भी अंबेडकरी विचारों के तहत बात कर रहे थे और आज भी कर रहे हैं।तब भी हम अभिनव को लगातार लिख रहे थे कि अंबेडकरी जाति उन्मूलन परिकल्पना ही मुक्तिकामी संघर्ष और मुक्तबाजारी जनसंहारी अर्थ व्यवस्था के विरुद्ध प्रतिरोध का प्रस्थानबिंदू है।


दुसाध जी को मार्क्सवादी विचारधारा से परहेज हो सकती है लेकिन दुनियाभर में मुक्तिसंघर्ष की इस विचारधारा के अवदान को भारतीय नेताओं की विश्वासघाती भूमिका की वजह से हम खारिज नहीं कर सकते।बाबासाहेब को भी साम्यवादी विचारधारा से परहेज न था।परहेज था भारतीय साम्यवादी आंदोलन के वर्णवर्चस्वी नेतृत्व से।भारत के मौजूदा श्रम कानून उन्हीकी वजह से है तो भारतीय मजदूर आंदोलन में भी उनका योगदान रहा है।वे अगर पढ़े लिखे नहीं होते तो अर्थ व्यवस्था पर बात नहीं करते।वे अगर साम्यवादी विचारधारा के शत्रु ही होते तो कभी नहीं कहते कि भारतीय मेहनतकश वचित वर्ग के दो दुश्मन हैं,दोनो बराबर दुश्मन पूंजीवाद और ब्राह्मणवाद।


बाबसाहेब के बाद ब्राह्मणवाद के खिलाफ लड़ाई जाति उन्मूलन के एजंडे को हजारों मील पीछे छोड़कर अपनी अपनी जाति मजबूत बनाओ अभियान के तहत सव्रणों के बदले खुद अपनी जाति सत्ता स्थापित करने की गरज से नामवास्ते ब्राह्मणवादविरोध के जरिए या फिर ब्राह्मण नियंत्रित सर्वजनहिताय कांशीरामपथे सीमाबद्ध हो गयी।उत्तरप्रदेश और हरियाणा में जिस जाति सत्ता के खिलाफ इतना आक्रोश उबल रहा है,वह कांशीराम जी के जाति मजबूत बनाओ संदेश का परिणाम है।


अंबेडकरी आंदोलन में अंबेडकर होते तो जाति उन्मूलन की सर्वोच्च प्राथमिकता के सवाल पर दुसाध जी जैसे डायवर्सिटी मसीहा हम जैसे मामूली लोगों से जाति उन्मूलन का तरीका नहीं पूछ रह होते।हमने अंबेडकर उतने सिलसिलेवार तरीके से पढ़ा ही नहीं है।जो लोग पढ़े हैं वे समझ सकते हैं कि जाति उन्मूलन की अंबेकर की परिकल्पना क्या रही है और पूंजीवाद को ब्राहमणवाद के बराबर बाताने वाले अंबेडकरके रास्ते पूंजीवादकायाकल्पित मुक्तबाजारी कारपोरेट राज का प्रतिरोध संभव है या नहीं।


हम तो सिर्फ यही कह सकते हैं कि


जाति मजबूत होने से हिंदुत्व मजबूत होता है जो सामाजिक न्याय और समता का निषेध है।

यह विशुद्ध अंबेडकरी मत है,कम्युनिस्ट/ मार्क्सवादी/ माओवादी नहीं।

लीजिये,जाति तो कांशीराम जी के रास्ते चलते चलते मजबूत करते ही रहे बहुजन,तो फिर पुराने तमाम कांडों से लेकर भगाणा सआदतगंज तक बहुजन शासक जातियां दलितों के साथ ऐसा क्यों कर रहे हैं? सवर्ण राज खत्म करने पर भी क्यों नहीं मिल रहा है? न्याय दिल्ली में कब तक जंतर-मंतर जंतर-मंतर करते / करती रहेंगे / रहेंगी?

आनंद तेलतुंबड़े इस सिलसिले में लंबी बातें हुई हैं।उनका कहना है कि वर्षों से हम जाति उन्मूलन की अंबेडकरी परिकल्पना पर लिख रहे हैं और ये लोग जाति मजबूत बनाने की बहुजन आरक्षण राजनीति करते रहे हैं,सत्ता में साझेदारी करते रहे हैं।अब इनका क्या कहा जाये।

इस प्रसंग में तुलसीराम जी का कुछ लिखा पेस करने की इजाजत दें।आनंद तेलतुंबड़े और बद्रीनारायण ने बहुजन सत्ता साझेदारी की सोशल इंजीनियरिंग पर दो बेहतरीन लेख लिखे हैं और चार फीसद वोड पाने के बावजूद बसपा के सफाये का राज खोला है।आनंद का लेख अंग्रेजी में हैं तो बद्रीनारायम का बांग्ला में।हिंदी में मिले तो डाल दूंगा।

तुलसी रामजी का लिखा पढ़ने के बाद वरिष्ठ लेखिका अनीता भारती जी की टाइम लाइन से साभार उनके कुछ मंतव्यपेश हैं जो इस जाति तंत्र का सिलसिलेवार खुलासा करता है।उन्हें अवश्य पढ़े।अनीता जी,आपके विचारों को बिना इजाजत अपना पक्ष रखने के लिए इस्तेमाल कर रहा हूं।माफ करेंगी।

गौर करें कि अनीता जी ने लिखा हैः


कोई भी विमर्श या वाद अपने आप में पूर्ण नही होता. उसकी हदबंदी उसे सीमित दायरे में कैद कर देती है इसलिए उसमें हमेशा विस्तार, सुधार परिवर्तन और चिंतन मनन की गुंजाईश होनी और रहनी चाहिए. आज स्त्रीवाद के बरक्स दलित स्त्रीवाद खडा है। कल दलित स्त्रीवाद के बरक्स कोई और स्त्रीवाद खडा होगा और उसके समक्ष चुनौती बनकर खडा होगा. तब ऐसी हालत में दलित स्त्रीवाद को उस अन्य स्त्रीवाद से संवाद के रास्ते हमेशा खुले रखने होगे .

हमारी तरफ से जवाब इतना शानदार देने के लिए अनीता जी का आभारी हूं।

परिदृश्य : दलित-जातिवादी राजनीति बनाम हिंदुत्व

तुलसीराम

जनसत्ता 25 मई, 2014 : पिछले पचीस सालों में दलितों के साथ पिछड़े वर्ग की राजनीति में जातिवाद अपनी चरम सीमा पार कर गया था, जिसका परिणाम यह हुआ कि विशुद्ध हिंदुत्व की राजनीति करने वाली भाजपा ने अकेले बहुमत पाकर भारत की सत्ता प्राप्त कर ली। भारतीय जाति-व्यवस्था की सबसे बड़ी विशेषता यह रही है कि इसे धर्म और ईश्वर से जोड़ दिया गया। यही कारण था कि इसे ईश्वरीय देन मान लिया गया। गांधीजी जैसे व्यक्ति भी इसी अवधारणा में विश्वास करते थे। इस अवधारणा का प्रचार सारे हिंदू ग्रंथ करते हैं। इसलिए हिंदुत्व पूर्णरूपेण जाति-व्यवस्था पर आधारित दर्शन है।

विभिन्न जातियां हिंदुत्व की सबसे मजबूत स्तंभ हैं। इसलिए इन स्तंभों की रक्षा के लिए ही भारत के सभी देवी-देवताओं को हथियारबंद दिखाया गया है। इसका परिणाम यह हुआ कि दलितों पर आज भी वैदिक हथियारों से हमले जारी हैं। ऐसी स्थिति में जब जाति को मजबूत किया जाता है, तो हिंदुत्व स्वत: मजबूत होता चला जाता है। पिछले पचीस वर्षों में ऐसा ही हुआ है।

नब्बे के दशक में कांशीराम ने एक अत्यंत खतरनाक नारा दिया था- 'अपनी-अपनी जातियों को मजबूत करो'। इसी नारे पर बहुजन समाज पार्टी (बसपा) खड़ी हुई। परिणामस्वरूप डॉ. आंबेडकर द्वारा स्थापित जाति-व्यवस्था विरोधी आंदोलन की अवधारणा को मायावती ने शुद्ध जातिवादी अवधारणा में बदल दिया। इतना ही नहीं, गौतम बुद्ध द्वारा दी गई 'बहुजन हिताय' की अवधारणा को चकनाचूर करके उन्होंने 'सर्वजन हिताय' का नारा दिया, जिसका व्यावहारिक रूप सभी जातियों के गठबंधन के अलावा कुछ भी नहीं था। परिणामस्वरूप दलितों की विभिन्न जातियों के साथ-साथ ब्राह्मणों, क्षत्रियों और वैश्यों के अलग-अलग सम्मेलनों की बसपा ने भरमार कर दी, जिससे हर जाति का दंभी गौरव खूब पनपने लगा।

ब्राह्मण सम्मेलनों के दौरान बसपा के मंचों पर हवन कुंड खोदे जाने लगे और वैदिक मंत्रों के बीच ब्राह्मणत्व का प्रतीक परशुराम का फरसा (वह भी चांदी का) मायावती को भेंट किया जाने लगा। इस दौरान दलित बड़े गर्व के साथ नारा लगाते थे- 'हाथी नहीं, गणेश हैं, ब्रह्मा-विष्णु-महेश हैं'। मायावती हर मंच से दावा करने लगीं कि ब्राह्मण हाशिये पर चले गए हैं, इसलिए वे उनका खोया हुआ गौरव वापस दिलाएंगी। वे इस तथ्य को जरा भी समझ नहीं पार्इं कि ब्राह्मण कभी भी हाशिये पर नहीं जाते हैं। उनका सबसे बड़ा हथियार धर्म और ईश्वर है। इन्हीं हथियारों के बल पर ब्राह्मणों ने हमेशा समाज की बागडोर अपने हाथ में रखी।

इससे पहले मायावती तीन बार भाजपा के सहयोग से मुख्यमंत्री बनीं और गठबंधन की सरकार चलाई। इतना ही नहीं, भाजपा के सहयोग से मुख्यमंत्री पद पर रहते हुए मायावती विश्व हिंदू परिषद के त्रिशूल दीक्षा समारोह में भी शामिल हुर्इं। पर जब वे मोदी का प्रचार करने गुजरात गर्इं, तो उन्होंने धार्मिक उन्माद पर खुलेआम ठप्पा लगा दिया। दलित सत्ता के नारे के साथ मायावती ने जातीय सत्ता की प्रतिस्पर्द्धा को जन्म दिया। इस जातीय सत्ता की होड़ में मंडलवादियों ने शामिल होकर धर्म के स्तंभों को और मजबूत किया।

अगर राजनीति में धर्म का इस्तेमाल धर्मनिरपेक्षता के सिद्धांत के विरुद्ध है, तो धर्म से उत्पन्न जाति का इस्तेमाल कैसे धर्म-निरपेक्ष हो सकता है? इसलिए धर्म का राजनीति में इस्तेमाल जितना खतरनाक है, जाति का इस्तेमाल उससे कम खतरनाक नहीं है। इस तथ्य को न कभी मायावती समझ पार्इं और न ही मंडलवादी। मुलायम सिंह यादव, लालू प्रसाद यादव, शरद यादव और नीतीश कुमार आदि सब ने जातिवादी राजनीति के माध्यम से धर्म की राजनीति को मजबूत किया।

आज नरेंद्र मोदी जो छप्पन इंच का सीना तान कर घूम रहे हैं, उसकी पृष्ठभूमि में जातिवादी राजनीति रही है। उक्त सारे नेताओं द्वारा जाति के साथ-साथ मुसलिम वोटों का अपने पक्ष में ध्रुवीकरण करने के प्रयास से आम हिंदू नाराज होकर पूरी तरह भाजपा की तरफ चला गया। इसलिए संघ परिवार जिसकी वकालत बरसों से कर रहा था, उसमें वह पूर्णत: सफल रहा। भाजपा ने धर्म और जाति, दोनों का इस्तेमाल बड़ी रणनीति के साथ किया, जिसके पीछे वह चालाकी से 'विकास' की बात करके जनता को भ्रमित करने में सफल रही, जबकि असली मुद्दा धार्मिक ध्रुवीकरण का ही था।

मायावती ने डॉ. आंबेडकर की मूर्तियों और पार्कों की आड़ में दलितों को उनके रास्ते से भटकाने का काम बड़ी सफलता से किया। डॉ. आंबेडकर ने दलितों को सामाजिक और धार्मिक भेदभाव से मुक्ति दिलाने के लिए एक दोहरी रणनीति अपनाई थी। एक तरफ उन्होंने जाति-व्यवस्था विरोधी आंदोलन का सूत्रपात करके 'मनुस्मृति' को जलाया था और दूसरी तरफ जातिवाद को स्थापित करने वाले वैदिक ब्राह्मण धर्म के विकल्प के रूप में बौद्ध धर्म को अपनाया था। मायावती डॉ. आंबेडकर की दोनों रणनीतियों को दरकिनार करके जातिवादी राजनीति के चंगुल में फंसती चली गर्इं।

एक बार कांशीराम ने घोषणा की थी कि वे डॉ. आंबेडकर से कहीं ज्यादा लोगों के साथ, यानी बीस लाख से अधिक लोगों के साथ बौद्ध धर्म ग्रहण करेंगे, पर स्वास्थ्य की समस्या के कारण वे ऐसा नहीं कर पाए। बाद में मायावती ने कहा कि बौद्ध धर्म ग्रहण करने से सामाजिक सद्भावना के बिगड़ने की संभावना है, इसलिए जब वे प्रधानमंत्री बन जाएंगी, तो बौद्ध धर्म ग्रहण करेंगी। जाहिर है, जब उन्होंने उक्त बातें कहीं, उस समय मायावती भाजपा के साथ उत्तर प्रदेश की सरकार चला रही थीं।

डॉ. आंबेडकर के दर्शन के बारे में एक महत्त्वपूर्ण बात यह है कि वे भारत के लिए द्वि-दलीय प्रणाली की वकालत करते थे, इसलिए वे दलित नाम से कोई पार्टी नहीं चलाना चाहते थे। इसलिए उन्होंने रिपब्लिकन पार्टी को प्रस्तावित किया। कांग्रेस का यही विकल्प उन्होंने प्रस्तुत किया था। पर एक बात उन्होंने जोर देकर कही थी कि दलितों को आरएसएस और हिंदू महासभा (वर्तमान विश्व हिंदू परिषद) जैसे संगठनों के साथ कभी भी समझौता नहीं करना चाहिए।

संघ ने 1951 में जनसंघ की स्थापना की थी, पर आंबेडकर के समय में उसका प्रभाव नगण्य था। इसीलिए सीधे-सीधे उन्होंने संघ से किसी भी तरह का समझौता करने से दलितों को मना किया था। मायावती ने डॉ. आंबेडकर के हर कदम को नजरअंदाज करके संघ-परिवार का हाथ मजबूत किया। डॉ. आंबेडकर का जनतंत्र में अटूट विश्वास था, जिसकी झलक भारत के संविधान में साफ तौर पर मिलती है। उनका मानना था कि जाति-व्यवस्था एक तरह से तानाशाही वाली व्यवस्था थी, जिसके

चलते दलित हर तरह के मानवीय अधिकारों से वंचित रहे। इसलिए जनतांत्रिक प्रणाली को वे दलितों के लिए सर्वोत्तम प्रणाली समझते थे।

पर सारी जातिवादी पार्टियां अपनी ही जाति के लोगों को हमेशा जनतांत्रिक अधिकारों से वंचित करती रही हैं। ऐसी पार्टी के नेताओं में मायावती का नाम सबसे ऊपर आता है। यहां तक कि बैठकों के दौरान न सिर्फ मायावती कुर्सी पर बैठा करती थीं और बाकी नेता जमीन पर बैठते थे; विधानसभा हो या संसद, उनके डर से कोई पार्टी विधायक या सांसद कुछ भी बोलने से डरता था। उनका व्यवहार एकदम सामंती हो गया था। उन्हें आम सभाओं में चांदी-सोने के ताज पहनाए जाते थे और उनके हर जन्म दिवस पर लाखों रुपए की भारी-भरकम माला भी पहनाई जाती थी। 1951 में मुंबई के दलितों ने बड़ी मुश्किल से दो सौ चौवन रुपए की एक थैली डॉ. आंबेडकर को उनके जन्मदिन पर भेंट की थी, जिस पर नाराज होकर उन्होंने चेतावनी दी थी कि अगर कहीं भी ऐसा दोबारा किया तो वे ऐसे समारोहों का बहिष्कार करेंगे।

पिछली दफा राज्यसभा का परचा दाखिल करते हुए मायावती ने आमदनी वाले कॉलम में एक सौ तेईस करोड़ रुपए की संपत्ति दिखाई थी। हकीकत यह थी कि मायावती के गैर-जनतांत्रिक व्यवहार के चलते बसपा में भ्रष्ट और अपराधी तत्त्वों की भरमार हो गई थी, जिसके कारण पूरा दलित समाज न सिर्फ बदनाम हुआ, बल्कि इससे दलित विरोधी भावनाएं भी समाज में खूब विकसित हुर्इं। एक तरह से मायावती दलित वोटों का व्यापार करने लगी थीं। पिछले अनेक वर्षों में चमार और जाटव समाज के लोग उत्तर प्रदेश में भेड़ की तरह मायावती के पीछे चलने लगे थे। इसलिए वे भ्रष्टाचारियों और अपराधियों को चुन कर विधानसभा और संसद में भेजने लगे थे।

बाबा साहेब आंबेडकर ने संविधानसभा में बोलते हुए एक बार कहा था, 'धर्म में नायक पूजा किसी को मुक्ति प्रदान कर सकती है, पर राजनीति में नायक पूजा निश्चित रूप से तानाशाही की ओर ले जाएगी।' मायावती के संदर्भ में यह शत-प्रतिशत सही सिद्ध हुआ। राजा-रानियों की तरह मायावती ने अपने उत्तराधिकारी की घोषणा करते हुए प्रेस सम्मेलन में कहा था, 'मेरा उत्तराधिकारी चमार जाति का ही होगा, जिसका नाम मैंने एक लिफाफे में बंद कर दिया है। यह लिफाफा मेरी मृत्यु के बाद खोला जाएगा।' इससे एक बात साफ हो गई कि मायावती के रहते कोई अन्य दलित नेता नहीं बन सकता था।

उनके द्वारा बार-बार चमार जाति के उल्लेख से दलित की गैर-चमार जातियां बसपा से कटती चली गर्इं और उनमें से अधिकतर या तो भाजपा के साथ हो गर्इं या मुलायम सिंह यादव के साथ चली गर्इं। उत्तराधिकारी की घोषणा के बाद एक रोचक घटना हुई। मीडिया वालों ने अंदाजवश आजमगढ़ के राजाराम के रूप में उत्तराधिकारी की पहचान कर ली। परिणामस्वरूप मायावती ने अविलंब राजाराम को पार्टी से बर्खास्त कर दिया।

जब मायावती सामाजिक अभियांत्रिकी (सोशल इंजीनियरी) के नाम पर ब्राह्मणों को सतीश मिश्रा के माध्यम से अपनी तरफ खींचने का अभियान चला रही थीं तो दलितों के विरुद्ध उसका दूरगामी प्रभाव पड़ा। इससे पहले चुनावी राजनीति में ही सही, सारी पार्टियां दलितों को अपनी तरफ खींचने का प्रयास करती थीं और उनके लिए तरह-तरह के वादे भी किया करती थीं, जिसका परिणाम अनेक अवसरों पर काफी सकारात्मक भी हुआ करता था। इसलिए दलित हमेशा एक दबाव समूह का काम करते थे। पर मायावती उस तथाकथित सामाजिक अभियांत्रिकी के चलते हर पार्टी के लिए ब्राह्मण खुद दबाव समूह के लिए दलितों को हाशिये पर डाल दिए। परिणामस्वरूप मायावती के चक्कर में दलित हर पार्टी के लिए दुश्मन बन गए। अब उनके कल्याण के लिए कोई भी पार्टी तत्पर नहीं दिखाई पड़ती। सच ही कहा गया है, 'माया मिली न राम।'

मायावती के एक अन्य दलित-विरोधी फैसले का दूरगामी प्रभाव पड़ा। किसी गैर-दलित मुख्यमंत्री की कभी हिम्मत नहीं पड़ी कि वह 'दलित अत्याचार विरोधी अधिनियम' से छेड़छाड़ करे। पर मायावती जब भाजपा के साथ संयुक्त सरकार चला रही थीन, तो उन्होंने गैर-दलितों को खुश करने के लिए उपरोक्त अधिनियम में संशोधन करके यह प्रावधान कर दिया कि दलित महिलाओं के साथ बलात्कार जैसे अपराधों को पुलिस तब तक दर्ज न करे, जब तक कि डॉक्टर प्रमाणित न कर दे कि सही मायने में बलात्कार हुआ है। मायावती के इस आदेश का परिणाम यह हुआ कि दलितों पर तरह-तरह के अत्याचार होते रहे, पर पुलिस अधिकतर मामलों में आज भी केस दर्ज नहीं करती है।

इस बार लोकसभा चुनावों में जब बसपा का सफाया हो गया, तो मायावती ने इसके लिए कांग्रेस को जिम्मेदार ठहरा दिया। हकीकत तो यह है कि मायावती अपनी व्यक्तिगत सत्ता के लिए लगातार जातिवादी नीतियां अपनाती रही हैं, जिससे दलित निरंतर सबसे कटते चले गए। पिछले पचीस सालों के अनुभव से पता चलता है कि अब देश को जातिवादी पार्टियों की जरूरत नहीं है, बल्कि सबके सहयोग से जाति-व्यवस्था विरोधी एक मोर्चे की आवश्यकता है, अन्यथा जातियां मजबूत होती रहेंगी, जिससे धर्म की राजनीति को ऑक्सीजन मिलता रहेगा। स्वतंत्रता आंदोलन के दौरान डॉ. आंबेडकर ने गांधीजी से कहा था, 'स्वतंत्रता आंदोलन में सारा देश एक तरफ है, पर जाति-व्यवस्था विरोधी आंदोलन सारे देश के खिलाफ है, इसलिए यह काम बहुत मुश्किल है।' उम्मीद है, दलित इतिहास से कुछ सीख अवश्य लेंगे।



फेसबुक पेज को लाइक करने के लिए क्लिक करें- https://www.facebook.com/Jansatta

ट्विटर पेज पर फॉलो करने के लिए क्लिक करें- https://twitter.com/Jansatta


Zahreelaa Tapan

36 minutes ago · Edited

बदायूँ-प्रकरण पर फेसबुक पर गुस्से का इजहार कर रहे चिंतकों और एक्टिविस्टों की क्या घटना-स्थल पर चल कर पुलिस-प्रशासन को अपराधियों के खिलाफ कड़ी और त्वरित कार्यवाही करने का दबाव बनाने की कोई योजना है?


दिल्ली में कब तक जंतर-मंतर जंतर-मंतर करते / करती रहेंगे / रहेंगी?


सनद रहे कि मैं साथ रहूँगा.


Anita Bharti

May 28 · Edited

कोई भी विमर्श या वाद अपने आप में पूर्ण नही होता. उसकी हदबंदी उसे सीमित दायरे में कैद कर देती है इसलिए उसमें हमेशा विस्तार, सुधार परिवर्तन और चिंतन मनन की गुंजाईश होनी और रहनी चाहिए. आज स्त्रीवाद के बरक्स दलित स्त्रीवाद खडा है। कल दलित स्त्रीवाद के बरक्स कोई और स्त्रीवाद खडा होगा और उसके समक्ष चुनौती बनकर खडा होगा. तब ऐसी हालत में दलित स्त्रीवाद को उस अन्य स्त्रीवाद से संवाद के रास्ते हमेशा खुले रखने होगे .

Anita Bharti

May 28 · Edited

सवर्ण स्त्रीविमर्श दलित स्त्रीविमर्श को हमेशा खारिज करता रहा है. दलित स्त्री के सवाल और उसके मुद्दे कभी स्त्रीविमर्श की चिंता मनन के कारण नही बने. महिलाओं की लडाई को वर्गबद्ध करने और बनाने की लडाई करने की जगह अपने छोटे दायरे में विमर्श करता रहा जिसकी हद देहविमर्श पर जाकर जड हो जाती है. जब दलित स्त्रियां अपने दैहिक शोषण उत्पीडन के सवालों को उठाती है तो इनके अनुसार यह वितंडावाद हो जाता है. मतलब आपका सवर्ण स्त्री विमर्श चित भी मेरी और पट भी मेरी के सिद्धांत पर चल रहा है. आपके अपने घर में हुआ दैहिक उत्पीडन स्त्रीविमर्श का रुदन और मुक्ति का सबब बन जाता है और दलित आदिवासी वंचित स्त्री का दैहिक, जातिगत, आर्थिक सामाजिक उत्पीडन कोरा अस्मिता का छद्मवाद? और जब हम इसके खिलाफ आवाज उठाए तो हमी जातिवादी ? अरी बहनो जातीय आधार पर तो आपने एका कर रखा है, हमने नही। हमारा दलित स्त्री विमर्श तो स्त्रीवाद में अपनी माकूल जगह चाहता है अलग से नही, पर जब आप अपने अंदर बैठी जातीय घृणा के कारण कमर कस कर बैठी हो कि दलित स्त्रियों को उनके सवालों को अपने मंच पर नही फटकने दोगी। तब दलित स्त्रियाँ क्या हाथ पर हाथ धरकर बैठी रहे? हाथ पर हाथ धरकर बैठना उनकी आदत में नही है. इसलिए वह अपनी बात जरुर कहेगी चाहे कितनी भी विपरित परिस्थितियां हो. चाहे मित्र भी दुश्मन की भूमिका मे आ जाएं. वैसे भी यह जान लो दलित महिलाओं की लडाई झूठे सम्मान की नही, सुविधाओं से समझौता या बँटवारा करने की नही, मठों के कंगूरे बनने की नही, बल्कि सच्चे सम्मान और अधिकार को पाने की है। और इससे भी बढकर ऐसे समाज की स्थापना के लिए है जहां जहां जाति लिंग रंग धर्म भाषा क्षेत्र वर्ग उम्र, क्षमता के आधार पर किसी के साथ भेदभाव ना हो, सबको मानवीय गरिमा से जीने और निर्णय लेने का बराबरी का अधिकार हो.अकेले अकेले मुक्त होने की कामना दलित स्त्रीवाद की कामना नही है. ना ही शोषण और भेदभाव के एकांगी रुप से लडना दलित स्त्रीवाद का लक्ष्य है. ( जो सवर्ण मानसिकता से मुक्त है वे इसको अन्यथा ना लें)


Anita Bharti

39 minutes ago · Edited

भगाणा के लोग कहते है कि हरियाणा का मुख्यमंत्री कहता है 'पहले मैं जाट हूं बाद में मुख्यमंत्री'

उत्तर प्रदेश के मुख्यमंत्री का फादर कहता है 'लडके है लडकों से गलती हो जाती है तो क्या उन्हे फासी पर लटका दें?


Anita Bharti

1 hr · Edited ·

भगाणा गांव का सरपंच कहता है लडकियां कल सवेरे तक मिल जायेंगी. बदायूं की पुलिस बच्चियों के पिता को कहती है देख लो दोनों लडकियां कही पेड पर लटकी मिल जायेंगी. मतलब दलित बच्चियों की जान और अस्मिता की कीमत कुछ नही. खो गई लड़कियां, अपहरण कर ली गई लड़कियों. उठा ली गई लड़कियां. बलात्कार की गई लड़कियां, बलात्कार करने के बाद मार कर या जिंदा पेड़ पर लटका दी गई लडकियां किसी की चिंता का सबव नही बनता ना राज्य का ना प्रशासन का और ना ही मानवीयता का.


Anita Bharti

48 mins ·

हरियाणा की सरकार और उसकी मशीनरी भगाणा के लोगों की जात देखकर न्याय नही कर पा रही है.

उत्तर प्रदेश की सरकार और मशीनरी बच्चियों के परिवार वालों से एफ आई आर करने से पहले उनकी जात पूछती है.


Lalajee Nirmal

4 hrs · Edited ·

बदायूं में दलित बच्चिओं के साथ हुआ बलात्कार और हत्या बर्बर है ,अमानवीय है |भगाना की छात्राओं के साथ हुए बलात्कार के बाद हुई यह घटना प्रदर्शित करती है कि भारतीय समाज आज भी अपनी बर्बरता छोड़ नहीं पा रहा है |इस प्रकार की घटनाएँ असभ्य समाज की पहचान हैं |दलितों के साथ हो रही ये घटनाएँ सभ्य समाज को उद्वेलित नहीं करतीं |उन्हें पीड़ा होती है केवल निर्भया के लिए क्यों कि निर्भया दलित नहीं है |कैसे रुकेगी दलितों के साथ यह बर्बर घटनाएँ !अगर हमारे लोगों के पास जमीनें होतीं ,हमारे पास भी ब्यवसाय होते,हम भी दबंग होते ,हमारे पास भी असलहे होते तो फिर जो हाथ दलितों के उपर उठते वे तोड़ दिए जाते | नौकरिओं में आरक्षण हमारी प्राथमिक जरूरत है किन्तु 30 करोड़ की दलित आबादी के लिए जमीन का सवाल ,शौच के लिए जमीन ,खेती के लिए जमीन ,एक मकान के लिए जमीन बेहद जरूरी है |हर इट में भागीदारी ,आर्थिक सशक्तिकरण दलित आन्दोलन का अब मुख्य बिंदु बनाना होगा |


Jagadishwar Chaturvedi

52 mins · Azadpur · Edited ·

बीबीसी के अनुसार बदायूं के रेपकांड पर जानें-

''जब हम पुलिस के पास पहुँचे तो सबसे पहले हमारी जात पूछी, जात बताने पर नीचे खड़ा रहने के लिए कह दिया, गंदी-गंदी गालियाँ देकर हमारा मज़ाक़ बनाने लगे. दो घंटे की मिन्नतों के बाद वे चारपाई से उठे. मुझे कई बार उनके पैर छूने पड़े."

उत्तर प्रदेश के बदायूँ ज़िले में गैंगरेप के बाद पेड़ से लटकी मिली दो लड़कियों में से एक के पिता के ये शब्द इस इलाक़े में व्याप्त जातिवाद की तस्वीर है।

बदायूँ के कटरा शहादतपुर गाँव में पुलिस के ख़िलाफ़ भारी ग़ुस्सा है. पीड़ित परिवारों को लगता है कि यदि पुलिस उनकी मदद करती तो उनकी बेटियाँ बच सकती थीं.

पीड़ितों का आरोप है कि अभियुक्त और पुलिसवाले एक ही जाति के थे इसलिए पुलिस ने अभियुक्तों की ही मदद

वो कहते हैं, "सिपाही सर्वेश यादव ने गाँव जाकर आरोपियों को भगाने में मदद की, लेकिन एक आरोपी को मैंने पकड़ लिया था. पुलिस पूछताछ में उसने क़बूला कि लड़कियाँ उसके घर पर हैं. इसके बावजूद लड़कियों को बरामद करने का प्रयास करने के बजाए सिपाही सर्वेश ने कहा कि दो घंटे बाद तुम्हारी लड़कियाँ मिल जाएंगी."

मृत लड़की के पिता कहते हैं, "दो घंटे बीत गए लेकिन लड़कियाँ नहीं मिली. पुलिस से फिर पूछा तो कहा कि लड़कियाँ नहीं हैं, जाओ जाकर ढूंढो, कहीं पेड़ पर लटकी मिल जाएंगी."

"लड़कियों को बरामद करने का प्रयास करने के बजाए सिपाही सर्वेश ने कहा कि दो घंटे बाद तुम्हारी लड़कियाँ मिल जाएंगी. दो घंटे बीत गए लेकिन लड़कियाँ नहीं मिली. पुलिस से फिर पूछा तो कहा कि लड़कियाँ नहीं हैं, जाओ जाकर ढूंढो, कहीं पेड़ पर लटकी मिल जाएंगी."

एक मृतक लड़की के पिता

वो आरोप लगाते हैं कि बच्चियों की लाश मिलने के बाद भी पुलिस ने पीड़ित परिवार की कोई मदद नहीं की. वो कहते हैं, "पुलिस ने हमारी मदद करने के बजाए अभियुक्तों की ही मदद की. हमारी बेटियाँ चार बजे तक पेड़ पर लटकी रहीं, उसके बाद ही पुलिस ने हमारी कोई बात सुनी."

पीड़ित परिवार अब मामले की सीबीआई जाँच की माँग कर रहे हैं. लड़की के पिता कहते हैं, "हमें यहाँ की पुलिस पर कोई भरोसा नहीं हैं. हमारी बेटियों के शव पेड़ से लटके रहे और आरोपी खुले घूमते रहे. अब हमें सीबीआई जाँच चाहिए."

ग्रामीणों का कहना है कि दस हज़ार की आबादी वाले इस गाँव में जाति की अहम भूमिका है. इन परिवारों के पड़ोसी रमेश कहते हैं कि भले ही क्लिक करें प्रभावशाली जाति के लोगों की संख्या कम है लेकिन पुलिस और प्रशासन में उनकी जाति की भारी मौजूदगी के कारण वे लोग ताक़तवर हैं.

रमेश कहते हैं, "भले ही कुछ पुलिसवाले निलंबित कर दिए गए हैं लेकिन इससे कुछ नहीं बदलेगा क्योंकि जो नए आएंगे वे भी वैसे ही होंगे. वे भी भेदभाव करेंगे. हमारी जाति के लोग ग़रीब और कम पढ़े-लिखे होने की वजह से ताक़तवर और प्रभावशाली पदों तक नहीं पहुँच पाते हैं."


নীতীশ কুমার হেরেছেন, কিন্তু হারিয়ে যাননি

বিহারের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল অনেককেই স্তম্ভিত করেছে। আসনসংখ্যার নিরিখে তো বটেই বিজেপি-র নেতৃত্বে এনডিএ পেয়েছে ৩১টি আসন, তার পর রাষ্ট্রীয় জনতা দল-কংগ্রেসের ৭টি আসন আর নীতীশ কুমারের সংযুক্ত জনতা দল আর সিপিআই-এর জোট পেয়েছে মাত্র দু'টি আসন। ভোটের অনুপাতও অবাক হওয়ার মতোই। এনডিএ-র পক্ষে যেখানে ৩৯ শতাংশ ভোট পড়েছে, সেখানে আরজেডি-কংগ্রেস পেয়েছে ২৮ শতাংশ আর নীতীশ কুমার পেয়েছেন মাত্র ১৬ শতাংশ।


BSP's Rout

Anand Teltumbde


The last general elections had full of surprises although it was a foregone conclusion that the Congress led UPA would be defeated and BJP-led NDA would come to power. While most pre-poll and post-poll surveys corroborated this national mood, until the eve of the results few expected the BJP to cross the magic figure of 272 with such a comfortable margin as they did and the tally of NDA to go well beyond 300. Well, the BJP eventually got 282 and the NDA to 336. Many regional satraps like Sharad Pawar in Maharashtra, Mulayam Singh Yadav in Uttar Pradesh, Nitish Kumar in Bihar were brought to their knees. But by far the biggest shock of the election result has been the complete rout of the BSP on its own turf of Uttar Pradesh (UP). In the context of some people fancying an idea, which was believed in by BSP-protagonists that if the NDA fails to get 272 on its own, in the resultant political turbulence Mayawati could spring yet another surprise by being a dark horse jumping onto the prime ministership of the country, its complete defeat has been stunning. What has really happened?

In a post-result press conference, Mayawati claimed that her constituency of dalits and lower castes has been intact and the poor showing in the poll was merely due to communal polarization indulged in by the BJP. She said that while the upper castes and the backwards castes were lured away by the BJP, Muslims were scared to vote for the Samajwadi Party. She did not offer any explanation of course how these well established elections games were illegitimate. In terms of voting percentage, it is true that the BSP stands third in Uttar Pradesh as well as nationally. At the national level, it got 2.29 crore votes, with a vote share of 4.1 percent, behind BJP's 31.0 percent and Congress's 19.3 percent, very closely followed by Mamata Bannerjee's All India Trinmul Congress (TMC), a relatively young party, at 3.8 percent. The BSP had 21 seats in the 15th Lok Sabha, 20 of which were from UP alone. Several parties, despite having lower vote shares than the BSP, managed much more seats. The 3.8 percent vote share of TMC, for instance, fetched the party a good 34 seats and the AIADMK, with a still lesser vote share of 3.3 percent, notched up 37 seats, more than TMC's. Even the AAP, with a vote share of just 2.0 percent, managed to win four seats. In UP, BSP got 19.6 percent votes just behind BJP's 42.3 percent and SP's 22.2 percent. Some silver lining is still there: Election Commission data showed that the BSP had finished second in 34 of the 80 constituencies in the sprawling state.

The foremost reason for the BSP's anomalous result that the third biggest vote-catcher should not have existence in the parliament is our election system, against which BSP would never complain. The election system that consistently surprised us, this time little more is our wonderful first-past-the-post (FPTP) type of election system. The BJP with just 31.0 percent of the polled votes could win 282, i.e., 52 percent seats. As per the Election Commission's data the polling percentage in the election was 66.38 percent, which means that BJP had the consent of just one-fifth of (20.5 percent) the voters and still they commanded more than half the seats. In contrast, although BSP came the third, it did not have any. As I have been saying the choice of the FPTP has been one of the well-thought intrigues of our ruling class, although most colonies like us of the erstwhile British Empire adopted it as default. In a country hopelessly divided horizontally and vertically into castes, communities, ethnicities, languages, regions and religions, etc., there could not be surety of continuing dominance in the polity with any other method of elections. The FPTP provided scope for manipulations so as to manage it. The empirical result in terms of the Congress or the BJP dominating national politics is the proof of the pooding. If for instance, the proportional representation (PR) system, which is more popular among and more effective method of elections for representative democracies had been adopted, all small groups also would have gained their 'independent' representation and posed a threat to this dominance all the time. In the context of dalits, it would have eliminated the need for even that much vaunted social justice instrument called system of reservation, which has only served to be a humiliating adage of their existence. No dalit party, the least the BSP, would however raise any objection against the FPTP system because it gives their leaders the same manipulative leverage for benefiting enormously as it does to the ruling class parties.

The other reason is the perils of identity politics, which paradoxically paid the BSP spectacular dividend so far. The entire success of the BSP was based on the peculiar demography of dalits in UP in which a single dalit caste of Jatav-Chamars constitute 57 percent of the dalit population. The next dalit caste is Pasi with 16 percent population. This is unlike any other state where the difference between population of the first two or three dalit castes is not very pronounced. This makes them competitors, one claiming allegiance to Ambedkar and other to Jagjivanram or some other. But in UP with such a big difference between population between Jatavs and Pasis, there is no rivalry of this kind and they could be politically consolidated with the common caste interests. With the next three castes – Dhobi, Kori and Balmiki—added, this combination becomes 87.5 percent of the total dalit population, which means 18.9 percent of total population and approximately so in votes. This constituted the core constituency of the BSP. The BSP's vote share of 19.6 percent in this election reflects that this core constituency of BSP may have approximately remained intact.

The Jatav-Chamars, unlike dalits in other states were economically well off and in corollary politically organized since the days of Babasaheb Ambedkar. After the formation of the RPI in 1957, the UP had strong pockets of the RPI next to or even ahead of Maharashtra until the RPI splintered. Following the misdoings of the RPI leaders in Maharashtra, the heavyweight RPI leaders like Buddha Priya Maurya and Sangh Priya Gautam in UP went over to the Congress and the BJP respectively. There was thus leadership vacuum in UP for a decade or so when Kanshiram entered UP. His strategic acumen could grasp the potential of his bahujan politics. He and Mayawati put in great efforts in reconsolidating dalits and attracting the poorer sections of backwards and Muslims. When he could actually demonstrate the success of his strategy, initially giving tough fight to the well established parties and thereafter winning the seats, many politically fringe social groups jumped on to BSP's bandwagon. Mayawati took over from there and astutely played the game her mentor taught her. When she became the chief minister with the support of the BJP, it further consolidated the BSP. It is from this position of strength Mayawati began negotiating with any political party to her own advantage.

It is lamented by some well meaning dalit intellectuals that she has not done anything for the upliftment of dalits. The fact of the matter is that the logic of the game perhaps does not permit her to do it. As for the ruling class parties it is vital that they keep the populace in backwardness and poverty, it is the same logic that informed Mayawati to hold dalits in UP in a vulnerable state. She could build grand memorials, put up statues of dalit heroes, name things after them, organize massive rallies and intoxicate dalits with pride in their identity but could not afford to materially uplift them lest the contradictions following from such a move topples the tenuously built caste based apple cart. The monuments, etc., contribute to the BSP's win and hence are accepted reluctantly by all constituent castes and communities, who developed stake in it but differential material benefit would create unbridgeable fissures in society which would not be politically manageable. It is not to mean however that a dalit or poor-oriented agenda could not be worked out at all. The limitation of the political framework notwithstanding, she could have still shown what a 'dalit ki beti' could do the poor people. But she has not only squandered the opportunity but also exploited their faith and allegiance.   

Later, her heightened ambitions led her to play a dangerous game: transiting from bahujan to sarvajan on the eve of 2007 elections, doing a complete ideological volte face and further diluting whatever little concern she had for dalits. Many analysts had predicted then that dalit voters would get alienated from the BSP but to their dismay dalits thronged behind her more solidly than ever before and brought her unprecedented victory in 2007. It only exposed their vulnerability. They could not go away from BSP, whatever its supremo may say or do, because they feared, without the BSP's protective cover, they would face heavy backlash from SP-supporters in villages. If Mayawati takes pride in seeing her dalit voters being faithful to her, the credit goes to herself that she has rendered them so vulnerable that they cannot ordinarily afford not to. Surely, some dalits castes have been lured away by the BJP this time. They must be the fringe caste like Gond, Dhanuk, Khatik, Rawat, Baheliya, Kharwar, Kol, etc., which together are about 9.5 percent of dalit population. Muslims are another vulnerable mass who have to constantly assess its protective cover. This time with the mounting Modi wave, and declining BSP-prospects, they veered around the SP and were doomed. In the 2007 elections, all these castes including the Brahmans, who wanted to resurge in political sphere in UP piggy-backing BSP, thronged around BSP and gave Mayawati her massive win but BSP could not live up to their expectation. They began retracting, which showed up just within two years. In the 2009 general elections, BSP's vote share declined from 30.46 percent in the 2007 to 27.42 percent, a decrease of 3.02 percent. After three years it further dropped by 1.52 percent to 25.90 percent in 2012 Assembly election and now in 2014 it has come down to 19.60 percent, a whooping drop of 6.30 percent. It clearly shows that other castes and minorities are fast deserting BSP and it well portends that even dalits may slowly follow suit. Actually, she should wake up to the fact that her national vote share itself has fallen from 6.17 percent in 2009 to 4.1 percent this time.

While the core Jatav-Chamar votes seem to be with her, it is a matter of time how far they will hold on. Mayawati has been exploiting their vulnerability with impunity. Not only has she been selling the BSP tickets to the highest bidders, she has developed arrogance that she can transfer dalit votes to anyone. She forsook the legacy of Ambedkarite movement in campaigning for Modi in post-2002 elections when the entire world blamed him for the genocide of Muslims. She discarded even her mentor Kanshiram's slogan such as 'tilak taraju aur talwar, unako jute maro char' and opportunistically, coined 'hathi nahi ganesh hai, brahma Vishnu Mahesh hai'. Dalits can be intoxicated with this identity brew for some time but that does not mean they lost their brains. They are realizing her hollow politics and slowly drifting away from the BSP. They have given her four times chief ministership of U.P. but she has only kept them backward and rendered more vulnerable during her rule. Dalits in UP continue to be more backward on any developmental parameters than their counterparts in other states except for a few states like Bihar, Orissa, Madhya Pradesh and Rajsthan. She has created new benchmarks in corruption and promotion of decadent feudal culture, antithetical to Babasaheb Ambedkar in whose name she has raised her business. UP still continues to be the number one state in terms of atrocities on dalits and still it was Mayawati, the first chief minister, who had temerity to issue her grossly illegal dictate that no atrocity would be registered under the Atrocity Act without the permission of the district collector.

The success of caste politics completely blinded the BSP to realize the myriad changes that are creeping in the society. The new generation is feeling the heat of the crises neoliberal economic policies have unleashed. There has been jobless growth and whatever jobs are getting created in the service sector, they are being pushed into the low paying informal sector. Reservations are becoming increasingly irrelevant because of the shrinking base of the public and government sector. On the other hand, their aspirations are increasing with the increasing information intensity. They have not faced the heat of caste discrimination as their parents did and hence are unable to experientially relate with the vile portraiture of the upper castes; many of them mingling with friends belonging to the latter without hassle. Although, they would not dissociate from their social, when someone talks about development, it would appeal to them more than the identitarian trash they have been hearing all along. dalit youth are not immune to neoliberal culture, moreover. Individualism, consumerism, utilitarianism, etc. are influencing them too, albeit relatively slowly. The subtle change that has come in even villages has changed the complexion of constituencies, which has been skilfully used by the BJP in its recent campaign. But the BSP and SP remained rooted in their old styled caste and community rhetoric. That BSP could not attract the young dalit voters in UP has clearly showed up in the fact that out of a total increase of 1.61 crore dalit voters only 9 lacs have voted for BSP in this election.

The aggressive strategy followed by the BJP-RSS combine for appropriating dalit and backward caste votes also had its impact on the BSP's performance. Amit Shah, the coordinator of the BJP's campaign in UP, along with RSS cadres carried out extensive communication exercise with various caste leaders and associations. Shah made use of the Muzaffarnagar riots in luring in backward castes to its fold. He also used Modi's caste to enthuse OBCs that one of their own was becoming the India's Prime Minister. This strategy effectively weakened SP's appeal to backward castes in regions considered its strongholds. The strategy also included detaching the non-Jatav castes from the dalit base of BSP. BJP's emphasis on development and exposing BSP's opportunistic caste politics with its well honed communication strategy has no doubt been the potent factor in BSP's debacle. But more than anything else, BSP's own misdoings have been responsible for its miseries.

One hopes, Mayawati realizes that BSP's debacle is not a temporary cyclical decline; it verily shows an unmistakable marks of erosion in her base. It is in her own interest to arrest it to survive as a mainstream politician. As for dalits, it is all inconsequential!








অধিকারীরাজ ছাঁটলেন মমতা

1-1

তৃণমূলের অন্দরে-বাইরে বহুচর্চিত তথ্য, নন্দীগ্রামের আন্দোলনকে ধরে রেখেছিলেন তিনিই। যে আন্দোলনের ভিতের উপরে দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত মহাকরণে প্রবেশ ঘটেছিল তাঁর দলনেত্রীর।লোকসভা ভোটে নজিরবিহীন সাফল্যের পরে দলের সেই তরুণ সেনাপতি, শুভেন্দু অধিকারীরই ডানা ছেঁটে দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! শুক্রবার শুধু শুভেন্দু নন, সামগ্রিক ভাবে কাঁথির অধিকারী পরিবারেরই ক্ষমতা খর্ব করা হল নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে তৃণমূলের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে।

নিজস্ব সংবাদদাতা
৩১ মে, ২০১৪
e e e

আধিপত্য আর অর্থের
তাগিদেই কোপ শিক্ষাঙ্গনে

নিজস্ব সংবাদদাতা

শিক্ষকদের কথা শুনে মুখ বেজার হয়ে গিয়েছিল দাপুটে ছাত্রনেতার। বছর একুশের ছেলেটি একাধারে কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক এবং শাসক দলের স্থানীয় যুবনেতা। সপ্তাহ তিনেক আগে কলেজের কয়েক জন বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে দেখা করে তিনি জানতে গিয়েছিলেন, এ বছর কোন সাবজেক্টে ইউনিয়নের কত 'কোটা'।

৩১ মে, ২০১৪
e e e

খামতি কীসের, প্রযুক্তির 
সুবিধা খুইয়েই আক্ষেপ

নিজস্ব সংবাদদাতা

উদ্দেশ্য ছিল পড়ুয়া ভর্তির ব্যবস্থায় গোলমাল এড়ানো, পাশাপাশি গোটা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার মোড়ক দেওয়া। দুই উদ্দেশ্যসাধনের লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করেছিল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়। সুফল মেলে হাতে-নাতে। বর্ধমানের দৃষ্টান্তে অনুপ্রাণিত হয়ে এ বার রাজ্যের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ও যখন একই পথে হাঁটার জন্য কোমর বেঁধেছে, তখন রাজ্য সরকারেরই একটি সিদ্ধান্ত এক ঝটকায় তাদের সকলকে ফিরিয়ে দিল পিছনের দিকে!

৩১ মে, ২০১৪
e e e

মারের সাগর পাড়ি 
দিয়েই ওঁরা সাফল্যের কূলে

নিজস্ব প্রতিবেদন

অভাবের সংসার ও অদম্য জেদ শুক্রবার এই দুইয়েই মিলে গেল কাটোয়া থেকে কোচবিহার। দত্তপুকুরের রিয়া ঘোষের স্বপ্ন কোথাও যেন এক হয়ে গেল মালদহের দেবাশিস মণ্ডলের সঙ্গে! সাড়ে তিন বছর বয়সে মাকে হারিয়েছেন রিয়া। বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন। জেঠামশাই জয়দেব ঘোষই সন্তানস্নেহে বড় করেছেন ভাইঝিকে।

৩১ মে, ২০১৪
e e e

নেতৃত্ব বদলে গা-ঝাড়া দিতে চায় সিপিএম

সন্দীপন চক্রবর্তী

দলের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকের পরে এক বিকেলে মহাকরণের করিডরে চশমার কাচ মুছতে মুছতে জ্যোতি বসু বলেছিলেন, "সুন ইউ উইল সি আ নিউ চিফ মিনিস্টার।" একেবারে বসুর নিজস্ব কায়দায় সেটা ছিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে তাঁর অবসর এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের অভিষেকের ঘোষণা।

৩১ মে, ২০১৪
e e e

ভিড়ের ঠেলায় নতুন
ফর্ম ছাপাতে হল বিজেপিতে

নিজস্ব সংবাদদাতা

এমনই ভিড়ের ধুম যে, ফর্ম বাড়ন্ত! ফের ছাপতে দিতে হয়েছে। রাজ্য বিজেপি এর আগে এমন দিন দেখেনি। ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই নানা জেলায় বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার হিড়িক পড়ে গিয়েছে। পরিস্থিতি এমনই যে, দলের প্রাথমিক সদস্যপদের ফর্ম ফুরিয়ে গিয়েছে!

৩১ মে, ২০১৪
e e e

বিজেপি ভাবাচ্ছে, স্পষ্টই 
হয়ে গেল তৃণমূলের বৈঠকে

নিজস্ব সংবাদদাতা

স্বাধীনতার পর থেকে কস্মিন কালেও কোনও দল একক ভাবে এ রাজ্যে ৩৪টি লোকসভা আসন পায়নি! এমন বিপুল সাফল্যের পরেও তৃণমূলকে যে উদ্বেগে রেখেছে বাংলায় বিজেপি-র উত্থান, তা স্পষ্ট হয়ে গেল শুক্রবার দলের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে।

৩১ মে, ২০১৪
e e e

মমতার সফরের সময় হলংয়ে বন্ধ কার সাফারি

নারায়ণ দে

প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর হলং সফরের সময়ে পর্যটকদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করায় বিতর্কে পড়েছিল পুলিশ-প্রশাসন ও বন দফতর। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডুয়ার্স সফরের সময়েও একই বিতর্ক দানা বেঁধেছে। শুক্রবার বন দফতর বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিয়েছে, ২-৪ জুন মাদারিহাট বনাঞ্চলে 'কার সাফারি' বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

৩১ মে, ২০১৪
e e e
10

শুভজিতের কথায় ফের 
ছোট মাকে ডাকল ইডি

অত্রি মিত্র ও কাজল গুপ্ত

৩১ মে, ২০১৪
e e e

আর্থিক নিরাপত্তার অভাব 
রয়েই গিয়েছে রাজ্যের মুসলিমদের

নিজস্ব সংবাদদাতা

পশ্চিমবঙ্গে মুসলিমদের অধিকাংশের প্রধান পেশা দিনমজুরি। শহর-গ্রাম মিলিয়ে এক শতাংশেরও কম সরকারি কাজ করেন। মোটের উপর ৬৫ শতাংশ মুসলিম পরিবার এমন কোনও কাজে নিযুক্ত, যা থেকে রোজগার সামান্য, কাজের নিশ্চয়তাও নেই। আড়াই বছর ধরে এ রাজ্যের জেলাগুলিতে মুসলিম পরিবারগুলির মধ্যে একটি সমীক্ষা চালিয়ে এই ছবি ফুটে উঠেছে।

৩১ মে, ২০১৪
e e e
12

নিখোঁজ শেরপার স্ত্রীকে সাহায্য কংগ্রেসের

নিজস্ব সংবাদদাতা

৩১ মে, ২০১৪
e e e
2

রাতারাতি ব্রাত্য হল অনলাইনে ভর্তি

নিজস্ব সংবাদদাতা

৩০ মে, ২০১৪
e e e
3

জেদের কাছে বারবারই হার মানে ক্লান্তি

তিয়াষ মুখোপাধ্যায়

৩০ মে, ২০১৪
e e e
4

দাওয়া-র বাড়ি যাননি
সরকারের কেউ, ক্ষোভ

নিজস্ব সংবাদদাতা

৩০ মে, ২০১৪
e e e
5

তালা রইলই, হাতে কেবল বকেয়ার আশ্বাস

নিজস্ব সংবাদদাতা

৩০ মে, ২০১৪
e e e

পুলিশের যত সক্রিয়তা বিরোধীদের বেলাতেই

নিজস্ব সংবাদদাতা

একই রাজ্য। একই পুলিশ। একই আইন। শুধু ব্যক্তিবিশেষ এবং ক্ষেত্রবিশেষে তার প্রয়োগ ভিন্ন। কোথাও দুর্বল অভিযোগে পুলিশ অতিসক্রিয় হয়ে থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে হেনস্থা করছে বলে অভিযোগ। কোথাও খুনখারাপি, বুথে ঢুকে প্রিসাইডিং অফিসারকে মারধর কিংবা ভোটারদের উপরে আক্রমণের মতো গুরুতর অভিযোগ সত্ত্বেও অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা দূরে থাকুক, জিজ্ঞাসাবাদই করা হচ্ছে না।

৩০ মে, ২০১৪
e e e

পাড়ুইয়ে চার্জশিট কি অনুব্রতকেও,
পুলিশ আতান্তরে

শিবাজী দে সরকার

পাড়ুই-মামলার এফআইআরে প্রথম নামটাই তাঁর। কিন্তু চার্জশিটে আদৌ সেই নাম রাখা হবে কি না, সে সম্পর্কে এখনও সিদ্ধান্ত নিয়ে উঠতে পারেনি রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। তিনি বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সাড়া জাগানো ওই সাগর ঘোষ হত্যা-মামলায় যাঁকে গ্রেফতার না-করায় আদালতে বারবার সমালোচনার মুখে পড়েছে রাজ্য সরকার।

৩০ মে, ২০১৪
e e e
9

দেহরক্ষী ফেরালেন অধীর,
প্রহরী কমলো হুমায়ুনের

নিজস্ব প্রতিবেদন

৩০ মে, ২০১৪
e e e

ভোট শেষে সংগঠন সাজাতে ব্যস্ত মমতা

নিজস্ব সংবাদদাতা

লোকসভা ভোটের পরে দলের সাংগঠনিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে আজ, শুক্রবার জরুরি বৈঠকে বসছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ওই বৈঠকে দলের সমস্ত জনপ্রতিনিধি ও ব্লক স্তরের নেতাদের ডাকা হয়েছে। প্রত্যাশিত ভাবেই বৈঠকে মুখ্য বক্তা স্বয়ং তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী।

৩০ মে, ২০১৪
e e e
11

আলোয় ফেরা মেয়েরা
বাংলা বললেই ফেরত কেন

নিজস্ব সংবাদদাতা

৩০ মে, ২০১৪
e e e

নিম্নচাপ সরতেই আর্দ্রতার
হানায় বাড়ছে অস্বস্তি

নিজস্ব সংবাদদাতা

বৃষ্টি বিদায় নিয়েছে। আর্দ্রতা নয়! আর তার জেরেই শহরে বাড়ছে অস্বস্তি। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের ফলে কলকাতা-সহ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে হাজির হয়েছিল জোলো হাওয়া ও বৃষ্টি। কিন্তু নিম্নচাপটি দক্ষিণবঙ্গ ছেড়ে উত্তরবঙ্গে পাড়ি জমাতেই বন্ধ হয়েছে বৃষ্টি, বেড়েছে তাপমাত্রাও। আবহবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রার এই সংমিশ্রণে কলকাতা ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে বেড়েছে অস্বস্তি।

৩০ মে, ২০১৪
e e e

হাজারো জটের জাঁতাকলে টেট,
কবে হবে জানে না এসএসসি-ও

নিজস্ব সংবাদদাতা

অনিশ্চয়তার ভূত যেন কোনও মতেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা (টেট)-র পিছু ছাড়তে চাইছে না! পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে পঠনপাঠনের জন্য এসএসসি এ বার থেকে শিক্ষক নিয়োগের দু'টি পরীক্ষা নিচ্ছে। টেট এবং আরএলএসটি। দীর্ঘদিন ধরে জটিলতা চলছে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক বাছাইয়ের জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-এর টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট বা টেট নিয়েই। কবে ওই পরীক্ষা হবে, তা নিয়ে জট তো আছেই।

৩০ মে, ২০১৪
e e e

কেন্দ্রের টাকা খরচ কত,
খোঁজই নিলেন না মমতা

নিজস্ব সংবাদদাতা

সাড়ে ৭৮ হাজার কোটি পর্যন্ত গেলেন না। ঘোরাফেরা করলেন ২৭ হাজার কোটিতেই। পাঁচ মাস পরে বুধবার টাউন হলে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের কাজ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর ডাকা পর্যালোচনা বৈঠকের নির্যাস এটাই। সংখ্যা দু'টো কাল্পনিক নয়। ২০১৩-'১৪ আর্থিক বছরে রাজ্য বাজেটে পরিকল্পনা খাতে বরাদ্দ অর্থের পরিমাণ ২৭ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এর সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে পাওয়া অর্থ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বাজার থেকে নেওয়া ঋণের অঙ্ক যোগ করলে মোট টাকার পরিমাণ দাঁড়াবে সাড়ে ৭৮ হাজার কোটি।

২৯ মে, ২০১৪
e e e
2

পর্বতের ফাটলেই কি আটকে
রয়েছেন ছন্দা, চলবে খোঁজ

তিয়াষ মুখোপাধ্যায়

২৯ মে, ২০১৪
e e e
3

অভিষেকে হাজির আরাবুল,
অস্বস্তিতে পার্থ

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৯ মে, ২০১৪
e e e

অভিযোগের সন্ধানে একটি চরিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা

প্রথম লক্ষ্য, অভিযোগের সন্ধান। তার পরে দেখা, অভিযুক্ত নবান্নর বিরাগভাজন কি না। দুয়ে দুয়ে চার হয়ে গেলেই তাঁর কেল্লা ফতে! এই ছকেই কখনও তাঁর শিকার কুণাল ঘোষ। কখনও গৌতম দেব, সুজন চক্রবর্তী, এবং সর্বশেষ সুমন মুখোপাধ্যায়। অভিযোগের গুরুত্বে তারতম্য থাকলেও অভিযুক্তকে নানা ভাবে হেনস্থা করার 'দক্ষতা'য় তাঁর জুড়ি মেলা ভার!

২৯ মে, ২০১৪
e e e

লক্ষ্য বিধানসভা, পুরভোটের
ঘুঁটি সাজাচ্ছে বিজেপি

সঞ্জয় সিংহ

লোকসভার সাফল্যে ভর করে পুরভোটের আগে ঘর গোছানোর কাজে পুরোদমে নেমে পড়ল রাজ্য বিজেপি। নজরে অবশ্যই পরবর্তী বিধানসভা নির্বাচন। মূলত কলকাতা পুরভোটে তৃণমূলের সঙ্গে টক্কর দিতে সংগঠন সাজাতে এবং দলের প্রভাব বাড়াতে রাহুল সিংহেরা মাঠে নেমে পড়েছেন। আগামী বছরের পুরভোট তাঁদের কাছে উপলক্ষ মাত্র। আসল লক্ষ্য, ২০১৬-র বিধানসভা ভোট।

২৯ মে, ২০১৪
e e e

নিম্নচাপে কিছু প্রলেপ,
সংশয় তবু বর্ষা নিয়ে

নিজস্ব সংবাদদাতা

দিন তিনেকের বৃষ্টি। তাতেই মিটল ১৯% ঘাটতি। চলতি মরসুমে বৃষ্টির অভাবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ জেরবার হচ্ছিল। ঘাটতি বাড়তে বাড়তে পৌঁছে গিয়েছিল ৪৯ শতাংশে। আবহবিদেরা ভয় করছিলেন, এমন চলতে থাকলে দক্ষিণবঙ্গ খরার মুখে পড়বে, যাতে খরিফ চাষ মার খাবে ভাল রকম। কিন্তু গত সপ্তাহে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ ও তার প্রভাবজনিত বৃষ্টির দৌলতে আশঙ্কা কিছুটা হলেও দূর হয়েছে বলে তাঁদের দাবি।

২৯ মে, ২০১৪
e e e
7

মাধ্যমিকের ফল আটচল্লিশ ঘণ্টায়

সুব্রত গুহ

২৯ মে, ২০১৪
e e e
8

বাধাকে পায়ের ভৃত্য করেই ওঁদের উড়ান

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৯ মে, ২০১৪
e e e

অনলাইনে ভর্তির রাশ হাতে
রাখতে চাইছে সরকারই

নিজস্ব সংবাদদাতা

অনিয়মের মোকাবিলায় স্নাতক স্তরে ভর্তির ব্যবস্থা হয়েছে অনলাইনে। আবার 'স্বচ্ছতার স্বার্থ'-এই কলেজে কলেজে অনলাইনে ছাত্র ভর্তির পুরো প্রক্রিয়াটাই নিজেদের হাতে রাখতে চায় রাজ্য সরকার। কোনও পেশাদার সংস্থাকে ছাত্র ভর্তির কাজের দায়িত্ব আউটসোর্সিং করে এই প্রক্রিয়া পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। সেই অনুসারে কাজও এগিয়েছিল। কিন্তু সরকার আউটসোর্সিংয়ের পক্ষপাতী নয়।

২৯ মে, ২০১৪
e e e

বিজেপিকে সামলাতে পথ খুঁজছে সিপিএম

নিজস্ব সংবাদদাতা

আগে ছিল জোড়া ফুল। লোকসভা ভোটের পরে তার উপরে যোগ হয়েছে আরও এক ফুল! ভোটে বিপর্যয়ের পরে আগামী দিনে রাজ্যে জোড়া ফুল ও পদ্মফুলের শক্তির মোকাবিলায় কী করণীয়, রাজ্য নেতৃত্বের কাছে জানতে চাইছে সিপিএমের জেলা কমিটিগুলি। জেলা স্তরে লোকসভা ভোটে বিপর্যয়ের প্রাথমিক বিশ্লেষণ করে জেলা কমিটিগুলির রিপোর্ট এসে পৌঁছেছে আলিমুদ্দিনে। বিজেপি-ঝড়েই যে রাজ্যের সর্বত্র বামেদের বেহাল দশা, মেনে নেওয়া হয়েছে প্রায় সব জেলার রিপোর্টেই।

২৯ মে, ২০১৪
e e e

কেবলের বিল দিতেই হবে গ্রাহককে: ট্রাই

নিজস্ব সংবাদদাতা

ডিজিটাল-কেবল টিভির পরিষেবার মাসুল মেটালে গ্রাহকদের বিল দিতেই হবে। এই বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য 'মাল্টি সিস্টেম অপারেটরদের' (এমএসও) নির্দেশ দিয়েছে টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ট্রাই)। নির্দেশে ট্রাই আরও বলেছে, ইচ্ছুক কোনও গ্রাহক যাতে অনলাইনেও বিল মেটাতে পারেন, আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে সেই ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

২৯ মে, ২০১৪
e e e
12

টাকা নিলেও অনৈতিক
কিছু করিনি: মনোরঞ্জনা

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৯ মে, ২০১৪
e e e

শাসককে দুষে আজ
বনধ বিজেপি, বামের

নিজস্ব প্রতিবেদন

দলের কর্মী-সমর্থকদের উপরে হামলার প্রতিবাদে আজ, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে ১২ ঘণ্টা বসিরহাট মহকুমা বনধের ডাক দিল বিজেপি। হামলার প্রতিবাদে একই দিনে বনধ ডেকেছে সিপিএম-ও। বিজেপির জখম কর্মী-সমর্থকদের দেখতে মঙ্গলবার রাতে এসএসকেএম হাসপাতালে এসেছিলেন সন্দেশখালির সিপিএম বিধায়ক নিরাপদ সর্দার। এ সবের প্রেক্ষিতে সিপিএম-বিজেপি আঁতাত নিয়ে কটাক্ষ করার সুযোগ ছাড়েনি তৃণমূল।

২৯ মে, ২০১৪
e e e

প্রশ্নপত্র পৌঁছতেই দেরি,
প্রশ্নের মুখে প্রযুক্তি পরীক্ষা

নিজস্ব সংবাদদাতা

পরীক্ষা শুরু সকাল ১০টায়। কিন্তু প্রশ্নপত্রেরই দেখা নেই। সাড়ে ১০টা। ১১টা। বেলা সাড়ে ১১টাতেও প্রশ্নপত্র পৌঁছয়নি অনেক জায়গায়। পরীক্ষা শুরুর দিনেই সময়মতো প্রশ্নপত্র না-পৌঁছনোয় বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমবঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিভিন্ন কলেজে। বুধবার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ ও অষ্টম সেমেস্টারের পরীক্ষা শুরু হয়েছে।

২৯ মে, ২০১৪
e e e

সুমন-কাণ্ডের ছায়ায় দফতর
পাল্টাল ব্রাত্যের, আস্থা পার্থয়

নিজস্ব সংবাদদাতা

ঘনিষ্ঠ মহলে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে ব্রাত্য বসুর কাজে তিনি অখুশি নন। সেই ব্রাত্যকেই আচমকা শিক্ষা দফতর থেকে সরিয়ে পর্যটনমন্ত্রী করে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! রাজ্যের নতুন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর তা করা হল স্বস্তিকা-কাণ্ডে পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়কে পুলিশি হেনস্থার এক দিনের মধ্যে। মুখে কেউ স্বীকার না-করলেও তৃণমূল সূত্রের খবর, সুমনকে যে ভাবে পুলিশ হয়রান করেছে, ব্রাত্য তা পছন্দ করেননি।

২৮ মে, ২০১৪
e e e

জেরার নাম করে ২২ ঘণ্টা
বসিয়ে রাখাটাই বেআইনি

নিজস্ব সংবাদদাতা

কেউ বলছেন, বাড়াবাড়ি। কেউ ব্যবহার করছেন, 'একুশে আইন'-এর মতো শব্দবন্ধ। আবার কেউ রাখঢাক না-করে সোজাসুজিই জানাচ্ছেন, পুলিশ ইচ্ছে করে ভুল করেছে। কারও মতে, প্রতিবাদীর বিরুদ্ধে সরকারের প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার প্রচেষ্টা। বিশেষণের মাত্রার তারতম্য থাকলেও সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি থেকে প্রাক্তন পুলিশ কর্তা বা আইনজীবীদের একটা বড় অংশই একটা বিষয়ে একমত নাট্যব্যক্তিত্ব-চিত্রপরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়কে টানা ২২ ঘণ্টা থানায় বসিয়ে রেখে পুলিশ শুধু অনুচিত নয়, বেআইনি কাজ করেছে।

২৮ মে, ২০১৪
e e e
4

কাজ করে লাঞ্ছিত বিডিও-কে
কাজ কেড়ে শাস্তি

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৮ মে, ২০১৪
e e e

অল্প লোক, তবু আলিমুদ্দিনের
জন্য প্রশ্ন মিছিলে

নিজস্ব সংবাদদাতা

সদর দফতরে কামান দাগা হল ঠিকই। কিন্তু সেনা তেমন জুটল না! তরুণ নেতা শুভনীল চৌধুরীর দল থেকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে সিপিএমের কিছু বহিষ্কৃত এবং কিছু বর্তমান নেতা-কর্মীর উদ্যোগে মিছিল মঙ্গলবার বিকালে মধ্য কলকাতায় পথ পরিক্রমা করে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের সব্জি মোড়ে শেষ হল। দলের রাজ্য সদর দফতরের অদূরে দাঁড়িয়ে আব্দুর রেজ্জাক মোল্লা, প্রসেনজিৎ বসু বা শুভনীলের মতো বহিষ্কৃত নেতারা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বিমান বসু-সহ সিপিএমের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন। তাঁদের এই প্রতিবাদে শরিক হতে এসেছিলেন সাকুল্যে জনাপঁচিশ! বরং অভিনব এই প্রতিবাদ দেখতে সংবাদমাধ্যমের ভিড়ই ছিল বেশি।

২৮ মে, ২০১৪
e e e

সন্ত্রাস বন্ধে মমতার দ্বারস্থ হবে বামেরা

নিজস্ব সংবাদদাতা

লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পরে বাম কর্মীদের উপরে শাসক দলের সন্ত্রাস বন্ধ করতে এ বার স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হচ্ছে রাজ্য বামফ্রন্ট। তিন বছরে এই প্রথম মমতার কাছে দাবিপত্র নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য বামফ্রন্ট। নতুন সরকার আসার পরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বারকয়েক আলোচনা হয়েছিল বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রের। তার পরে বামেদের নানা গণ সংগঠন বা সিপিএমের একাধিক জেলা কমিটির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দাবিপত্র দেওয়ার চেষ্টা হলেও মমতা কোনও বারই সময় দেননি।

২৮ মে, ২০১৪
e e e
7

সারদার চাবি চেয়ে ইডি
পথে দাঁড়িয়ে চার ঘণ্টা

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৮ মে, ২০১৪
e e e

বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা মেনেই ভর্তি কলেজে

নিজস্ব সংবাদদাতা

ভর্তির জন্য আবেদন জানাতে হবে অনলাইনেই। তবে অনলাইনে ছাত্র বা ছাত্রীর নিজের পছন্দ 'লক' করার ব্যাপারটা আর থাকছে না। এ বার কলেজের চাহিদা অনুযায়ী ছাত্র ভর্তির জন্য বিষয়ভিত্তিক তালিকা তৈরি করে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়। সেই তালিকা কলেজে পাঠানো হবে। কলেজে ছাত্র ভর্তি হবে ওই তালিকা মেনেই। এবং ২৬ জুনের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ছাত্র ভর্তির তালিকা তৈরি করে ফেলতে হবে।

২৮ মে, ২০১৪
e e e
9

নিম্নচাপের বৃষ্টি ধরতে পারে আজ

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৮ মে, ২০১৪
e e e

এখন ভোট নয় ১৭ পুরসভায়,
জানালেন মন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদদাতা

আগামী জুলাইয়ে ১৭টি পুরসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। কিন্তু এখনই সেখানে নির্বাচন হবে না বলে জানিয়ে দিলেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। মঙ্গলবার মহাকরণে এই নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়ে মন্ত্রী জানান, এ কথা জানিয়ে দেওয়া রাজ্য নির্বাচন কমিশনকেও হচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে ভোট না-করার কারণও এ দিন ব্যাখ্যা করেন পুরমন্ত্রী। তিনি জানান, ওই ১৭টি পুরসভার মধ্যে সাতটিকে প্রস্তাবিত চারটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

২৮ মে, ২০১৪
e e e

পুলিশ-বিজেপির উপরে হামলা,
অভিযুক্ত তৃণমূল

নিজস্ব সংবাদদাতা

বিজেপি ও তৃণমূল সমর্থকদের বচসা মেটাতে আলোচনায় বসেছিল পুলিশ। সে সময়েই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা নির্বিচারে ছর্রা গুলি, বোমা ছোঁড়ে বলে অভিযোগ। সন্দেশখালির ধামাখালি রোডের ওই ঘটনায় এক পুলিশকর্মী এবং বিজেপির ২১ জন কর্মী-সমর্থক আহত হন। তৃণমূলের দাবি, তাঁদের চার সমর্থকও আহত হয়েছে। এ দিন দক্ষিণ ২৪ পরগনার উস্তিতেও বিজেপির মিছিলে তৃণমূলের হামলার অভিযোগও উঠেছে।

২৮ মে, ২০১৪
e e e

আপাতত শিকে ছিঁড়ল না বাংলার কপালে

অনমিত্র সেনগুপ্ত

সংখ্যায় মাত্র দুই। তবুও আশায় বুক বেঁধেছিল বঙ্গবাসী। যদি শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিত্বের শিকে ছেঁড়ে বঙ্গের দুই বিজেপি সাংসদের কপালে। পূর্ণমন্ত্রী যদি বা না-ও হয়, তা হলেও যাতে অন্তত একটি প্রতিমন্ত্রীর আসন জোটে রাজ্যের ভাগ্যে! কিন্তু হতাশই হতে হল রাজ্যবাসীকে। দৌড়ে এগিয়ে থাকলেও নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রিসভায় জায়গা হল না আসানসোলের বাবুল সুপ্রিয়র। ফলে পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভায় এ রাজ্যের কোনও প্রতিনিধিত্বই রইল না।

২৭ মে, ২০১৪
e e e
27raj2

রাজনীতি অটুট রেখে বাংলার 
জন্য পথ-সন্ধান

প্রেমাংশু চৌধুরী

২৭ মে, ২০১৪
e e e

বাম-তৃণমূল ছেড়ে ঢল বিজেপিতে যাওয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদন

চোরাস্রোত যে বইছে, তা আগেই আঁচ করা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদী শপথ নেওয়ার দিনে বাম-তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার হিড়িক আরও গতি পেল। পশ্চিম মেদিনীপুরের নয়াগ্রামে ব্লক সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে বিজেপিতে যোগ দিলেন দেড় হাজার তৃণমূল কর্মী। স্থানীয় মলম পঞ্চায়েতে সিপিএমের সাত সদস্য-সহ শ'চারেক বাম কর্মী বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন। এতে একমাত্র পঞ্চায়েতটি বিজেপি-র দখলে চলে গেল।

২৭ মে, ২০১৪
e e e
raj4

ভিন্ন স্বরের মাসুল পুলিশি 
হেনস্থা, এ বার সুমন

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৭ মে, ২০১৪
e e e

অনুদান পেতে ছোট পুরসভা 
জুড়ে হচ্ছে চার কর্পোরেশন

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতার আশপাশের তিন বা তার বেশি মিউনিসিপ্যালিটি বা পুরসভাকে এক-একটি ছাতার তলায় এনে চারটি নতুন কর্পোরেশন তৈরির সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। একই সঙ্গে এলাকা বাড়ানো হচ্ছে তিনটি বর্তমান কর্পোরেশনেরও। ওই কর্পোরেশনগুলির কলেবর বৃদ্ধি প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমে বিধাননগরকেও কলকাতা পুরসভার আওতায় আনার কথা বলেছিলেন। পরে অবশ্য কিছু আইনি জটিলতার কারণ দেখিয়ে ওই বক্তব্য থেকে পিছিয়ে আসেন তিনি।

২৭ মে, ২০১৪
e e e

বহিষ্কারের প্রতিবাদ আজ 
আলিমুদ্দিনের দোরগোড়ায়

নিজস্ব সংবাদদাতা

সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের মতো ওজনদার নেতার বহিষ্কারের সময়ে হয়নি। হাল আমলে আব্দুর রেজ্জাক মোল্লা বা লক্ষ্মণ শেঠের বহিষ্কারের পরেও হয়নি। তুলনায় দলের অনামী নেতা শুভনীল চৌধুরীকে সিপিএম থেকে বহিষ্কারের জেরে এ বার প্রতিবাদ মিছিল হতে চলেছে আলিমুদ্দিনের দোরগোড়ায়! প্রতিবাদের ডাক দিয়েছেন কলকাতায় সিপিএমেরই কিছু নিচু তলার নেতা-কর্মী। কারণ, লোকসভা ভোটে নজিরবিহীন বিপর্যয়ের পরে সিপিএম এখন সত্যিই বিপাকে। সদর দফতরে কামান দাগার জন্য এই পরিস্থিতিকেই ব্যবহার করতে চাইছেন দলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ।

২৭ মে, ২০১৪
e e e

বাস কম মেনেও ভাড়া বাড়াতে 
রাজি নন মমতা

নিজস্ব সংবাদদাতা

দীর্ঘদিন ধরে ভাড়া না-বাড়ানোয় অনেক বাসই বসে গিয়েছে। শহর কলকাতায় যাত্রীর তুলনায় বাসের সংখ্যা যে কম, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও তা মেনে নিচ্ছেন। কিন্তু এখনই বাস-ভাড়া বাড়ানোর ব্যাপারে সরকারের যে কোনও পরিকল্পনা নেই, সোমবার একই সঙ্গে সেটাও পরিষ্কার বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি। "আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে," বলেছেন মমতা।

২৭ মে, ২০১৪
e e e
raj1

জ্বালা জুড়োবে পথ বদলানো নিম্নচাপ

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৬ মে, ২০১৪
e e e
raj2

মিলল না ছন্দার খোঁজ,
মিলল দুই মায়ের মন

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৬ মে, ২০১৪
e e e
raj3

আমরা নিশ্চিত ছিলাম, ছন্দা পারবে

রাজীব ভট্টাচার্য

২৬ মে, ২০১৪
e e e
26raj4-1

শপথ দেখাতে জেলায় জেলায় জায়ান্ট স্ক্রিন

নিজস্ব প্রতিবেদন

২৬ মে, ২০১৪
e e e

বদলায়নি, তাই বদলের 
যুগে কোণঠাসা অ্যাম্বি

নিজস্ব সংবাদদাতা

সমকালীন না হতে পারার জন্যই এখন প্রাক্তন হওয়ার মুখে চার চাকার অ্যাম্বাস্যাডর বা 'অ্যাম্বি'। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কালের নিয়মে বদল এসেছে সর্বত্র। কিন্তু কার্যত বদলায়নি অ্যাম্বি। প্রায় পাঁচ দশক ধরে একই জায়গায় নিজেকে ধরে রেখেছিল ভারতে তৈরি প্রথম এই যাত্রী-গাড়িটি। গাড়ি বিশেষজ্ঞদের মতে, সে জন্যই বাজার হারাতে হারাতে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ে সেটি। শনিবার উত্তরপাড়ায় হিন্দুস্তান মোটরসের কারখানায় কাজ বন্ধের নোটিস অ্যাম্বি-র ফিরে আসার ক্ষেত্রে সম্ভবত কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দিল বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

২৬ মে, ২০১৪
e e e
26raj6

কুণালের চিঠিতে রহস্য, সূত্রের আশায় ইডি

শমীক ঘোষ ও সুনন্দ ঘোষ

২৬ মে, ২০১৪
e e e
raj7

হঠাৎ বদলি দুই রক্ষী, চক্রান্ত দেখছেন অধীর

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৬ মে, ২০১৪
e e e

কলেজে অশান্তি তৈরির 
চেষ্টায় অভিযুক্ত কৃষ্ণেন্দু

নিজস্ব সংবাদদাতা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জোর খাটানো এবং অশান্তি তৈরির চেষ্টার অভিযোগের তালিকায় এ বার উঠে এল রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরীর নাম। অভিযোগ, কার্যত জোর করে প্রবীণ শিক্ষাবিদ সন্তোষ চক্রবর্তীকে সরিয়ে মালদহ কলেজের পরিচালন কমিটির সভাপতি হয়ে বসেছেন কৃষ্ণেন্দুবাবু। যদিও মন্ত্রী নিজে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

২৬ মে, ২০১৪
e e e

জমি তৈরিতে কলকাতার দায়িত্বে 
ভাগবতের সচিব

জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

মোদী-ঝড়ে এ রাজ্যে লোকসভার দু'টো আসনের পাশাপাশি ১৭% ভোট পেয়েছে বিজেপি। পরের বছরই কলকাতা-সহ ৮২টি পুরসভার নির্বাচন। তার পরেই ২০১৬ সালে পরবর্তী বিধানসভার ভোট। সম্ভাবনার বিচারে কলকাতা এখন পাখির চোখ সঙ্ঘ পরিবারের।

২৬ মে, ২০১৪
e e e

হাতটা একটু ধরো তো, বলেছিল ক্লান্ত ছন্দা

দীপঙ্কর ঘোষ

অন্য সব ক'টা অভিযানের মতোই ক্রমশ কঠিন থেকে কঠিন হয়ে উঠছিল শেষটা। আর একটা পা, আরও একটা, আর কয়েকটা.... এই করে করেই যখন কাঞ্চনজঙ্ঘা শৃঙ্গে পৌঁছলাম, তখন ঘড়ি বলছে কাঁটায় কাঁটায় সকাল দশটা। ঠিক শৃঙ্গ নয়, তার কয়েক ফুট নীচে। সামিট বলে পরিচিত যে জায়গাটা। ঝকঝকে রোদ, চোখ ধাঁধানো। প্রথমেই সুন্দর আবহাওয়ার জন্য প্রকৃতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বের করলাম ক্যামেরাটা। হাওয়ায় শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিল।

২৫ মে, ২০১৪
e e e
25raj3

পাঁচ চক্করে তল্লাশি, ভিডিও তুলল কপ্টার

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৫ মে, ২০১৪
e e e
25raj4

শেষ দিন পর্যন্ত ছিল বিশ্লেষণী তাজা মন

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৫ মে, ২০১৪
e e e

বাসভাড়া বাড়ছে না, সাফ জানালেন মদন

নিজস্ব সংবাদদাতা

ভাবা গিয়েছিল, লোকসভা ভোট মিটলেই সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকার। ভাড়া বাড়িয়ে কলকাতা-সহ রাজ্যের পরিবহণ শিল্পে অক্সিজেন জোগানোর ব্যবস্থা করবে। কিন্তু শনিবার রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, আপাতত বাস ভাড়া বাড়াবে না সরকার। এবং এ ব্যাপারে তাঁর কিছু করারও নেই। ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় গত প্রায় দু'বছরে নানা রকম প্রতিশ্রুতি দিয়েও পিছিয়ে গিয়েছে রাজ্য সরকার।

২৫ মে, ২০১৪
e e e

নিম্নচাপের আগমনীতে বৃষ্টির আশা মহানগরে

নিজস্ব সংবাদদাতা

দক্ষিণবঙ্গের আকাশে মেঘ ঢুকেছিল তিন দিন আগেই। তার জেরে এ বার বৃষ্টির সম্ভাবনাও দেখছেন আবহবিদেরা! তাঁরা বলছেন, বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত একটি নিম্নচাপের প্রভাবেই কলকাতা ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়ছে। শনিবার বিকেলে ও রাতে কিছু এলাকায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি মিলেছে। শনিবারের আবহাওয়া ও হাওয়া অফিসের এই আশ্বাসবাণীর পরে বৃষ্টি-ভাগ্য নিয়ে আশার আলো ছড়িয়েছে মহানগরের বাসিন্দাদের মনেও।

২৫ মে, ২০১৪
e e e

২০ হাজারি লগ্নিকারীদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে দ্বিতীয় দফায়

জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

সুপ্রিম কোর্ট সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তভার সিবিআই-কে দেওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, তিনি দায়-মুক্ত হলেন। তাঁর সরকারকে আর ক্ষতিগ্রস্তদের টাকা মেটাতে হবে না। কেন্দ্রই ওই টাকা দেবে। এ কথা বললেও নবান্ন সূত্রে খবর, ভোট মিটতেই অর্থমন্ত্রীকে সারদার সব আমানতকারীকে টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করতে বলেন মমতা। সে নির্দেশ মেনে শুক্রবার অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র, অর্থসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী বৈঠক করেন শ্যামল সেন কমিশনের সদস্য অম্লান বসুর সঙ্গে।

২৫ মে, ২০১৪
e e e

সকলের র‌্যাঙ্ক ঘোষণা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে

নিজস্ব সংবাদদাতা

দু'বছর আগে, ২০১২-তে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সব পরীক্ষার্থীর র‌্যাঙ্ক ঘোষণা করে সকলকেই কাউন্সেলিংয়ে ডেকেছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। গত বার আর তা হয়নি। এ বছর ফের সকলের র‌্যাঙ্ক ঘোষণা ও সব পরীক্ষার্থীকে র‌্যাঙ্ক কার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। যদিও বোর্ডের চেয়ারম্যান ভাস্কর গুপ্ত শনিবার জানান, শূন্য বা তার নীচে পেলে কাউন্সেলিংয়ে ডাক মিলবে না।

২৫ মে, ২০১৪
e e e
1

আজ হয়তো শুরু হবে ছন্দাদের খোঁজ

তিয়াষ মুখোপাধ্যায়

২৪ মে, ২০১৪
e e e

জেলায় জেলায় বিজেপিতে যাচ্ছেন বামেরা

নিজস্ব প্রতিবেদন

বিজেপি হাওয়ায় এ রাজ্যে বাম কর্মী-সমর্থকদের একাংশের মধ্যে গেরুয়া শিবিরে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিয়েছে। লোকসভা ভোটের নিরিখে এ বার রাজ্যে ফ্রন্টের ভরাডুবির মাঝে আরও কোণঠাসা হয়েছে শরিকদলগুলি। কোনও আসনেই জয়ী হতে পারেনি তারা। এই পরিস্থিতিতে শরিকগুলির মধ্যেই দল ছাড়ার ঝোঁক বেশি দেখা যাচ্ছে।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

বাইরে প্রশ্ন নয়, আবার 
বহিষ্কারে বার্তা সিপিএমের

নিজস্ব সংবাদদাতা

লোকসভা ভোটে নজিরবিহীন ভরাডুবির পরে কংগ্রেসে এখন রাহুল গাঁধীকে নিয়েও প্রশ্ন তোলা যাচ্ছে। কিন্তু সিপিএমে? জটায়ুর ভাষায় বললে কোনও প্রশ্ন নয়! ভোটের ফলপ্রকাশের পর থেকেই সিপিএম-সহ বাম দলের অন্দরে বিপর্যয়ের দায় নিয়ে নেতৃত্ব বদলের দাবি উঠছে।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

লগ্নি প্রতারণার সব মামলা 
এক সূত্রে গাঁথছে সিবিআই

দেবজিৎ ভট্টাচার্য

বিভিন্ন লগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে মামলার সংখ্যা হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে সারদার বিরুদ্ধেই ৫৮৫টি। রাজ্যের বিশেষ তদন্ত দলের (সিট) আওতায় এই পাহাড়প্রমাণ মামলা খুঁটিয়ে দেখতে কার্যত হিমশিম অবস্থা সিবিআইয়ের। তাই সব মামলা একত্র করে একটি মামলার মধ্যে নিয়ে আসার কথা ভেবেছে ওই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

ব্যালান্স শিটে বিস্মিত ইডি

নিজস্ব সংবাদদাতা

জমি বিক্রির প্রকল্প মারফত রোজ ভ্যালি বাজার থেকে যে টাকা তুলেছে, সেটাই তারা গোষ্ঠীর অন্যান্য সংস্থাকে ঋণ হিসেবে দিয়েছে। কেন্দ্রীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) সূত্রে শুক্রবার এমনই দাবি করা হয়েছে। ইডি-র অভিযোগ, ওই টাকা রোজ ভ্যালির বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে যখন ঘোরানো হচ্ছে, তখন ব্যালান্স শিটে দেখানো হয়েছে যে, জমি বিক্রি প্রকল্পের মূল সংস্থাটি চলছে বিপুল লোকসানে!

২৪ মে, ২০১৪
e e e
7

সারদায় বকেয়া ৫৭ লক্ষ, কোমায় ব্যবসায়ী

শুভাশিস ঘটক

২৪ মে, ২০১৪
e e e

জয়ের সংস্থাকে কাজে 
বাধার নালিশ হলদিয়ায়

নিজস্ব সংবাদদাতা

বীরভূমে বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলেন অভিনেতা প্রার্থী জয় বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ, সেই 'অপরাধে' তাঁর নিরাপত্তা সংস্থার কাজে তৃণমূলের লোকজন বাধা দিচ্ছে। হলদিয়ার ওই নিরাপত্তা সংস্থার কর্মীদের নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম পরে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে গত বৃহস্পতিবার রাতে দুর্গাচক থানায় অভিযোগ জানানো হয়।

২৪ মে, ২০১৪
e e e
11

কেন্দ্রের নির্দেশ মানা নিয়ে প্রশ্ন পুলিশেই

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৪ মে, ২০১৪
e e e
12

হুমকি ছেড়ে পুলিশ বরং সচেতন করুক

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

২৪ মে, ২০১৪
e e e
2

মাংস কাটবে, রক্ত পড়বে না! হয় নাকি?

সমরেশ মজুমদার

২৪ মে, ২০১৪
e e e

হৃদয়দের চিঠি উধাও, পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্ন

নিজস্ব সংবাদদাতা

নিরাপত্তা চেয়ে বীরভূম জেলাশাসকের কাছে চিঠি দিয়েছিলেন হৃদয় ঘোষ। কিন্তু পুলিশের হেফাজতে থাকা সেই চিঠির হদিশই পেল না বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। শেষমেশ চিঠির প্রতিলিপি জোগাড় করতে হল হৃদয়বাবুর কাছ থেকেই। এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ চিঠি 'হারানো'কে ঘিরে পাড়ুই-কাণ্ডে ফের পুলিশের গাফিলতিই প্রকাশ্যে এল।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

পরিষেবায় ধাক্কা, ভিড় 
কমছে বিএসএনএলে

অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়

গরম বাড়লে হ্যাং করে থাকে। হাওয়া দিলে টাওয়ার কাঁপে। আর লোডশেডিং হলে তো পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে যায়। বিএসএনএল মোবাইল পরিষেবার এখন এমনই হাল বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

কল্যাণের রক্ষীর বক্তব্যে 
থানার মামলা নিয়ে প্রশ্ন

নিজস্ব সংবাদদাতা

সাংসদের দেহরক্ষীর দাবি, তাঁর কাজে কেউ বাধা দেয়নি। জবরদস্তি আটকে রেখে মারধরও করেনি কেউ। অথচ রবীন্দ্র সরোবর-কাণ্ডে সাংসদের দেহরক্ষীর 'কাজে বাধাদানের' অভিযোগে জামিন-অযোগ্য ধারায় ৩০ জন প্রাতর্ভ্রমণকারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে লেক থানার পুলিশ!

২৪ মে, ২০১৪
e e e

স্নাতকে অনলাইনে ভর্তি শুরু ১০ জুন

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজগুলিতে অনলাইনে ভর্তির জন্য ছাত্রছাত্রীরা আবেদন জানাতে পারবেন আগামী ১০ জুন থেকে। তার এক সপ্তাহ আগেই, ৩ জুন এই ভর্তি প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে বলে শুক্রবার জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস।

২৪ মে, ২০১৪
e e e

মমতাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে 
হিংসা রোখার দাবি সূর্যের

নিজস্ব সংবাদদাতা

লোকসভা ভোটে রাজ্যে শাসক দলের সাফল্যের জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে সৌজন্যমাফিক শুভেচ্ছা জানিয়েই রাজধর্ম পালনের দাবি তুলল সিপিএম। ভোটে জয়-পরাজয়ের ফয়সালা যখন হয়েই গিয়েছে ও শাসক দল সাফল্য পেয়েছে, তার পরে নির্বাচন-উত্তর হিংসা বন্ধের জন্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিলেন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র।

২৪ মে, ২০১৪
e e e
2

ছন্দার খোঁজ নেই, বাড়িতে নেতার ভিড়

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৩ মে, ২০১৪
e e e

কিছু বুথের লিড যেন ভূতের রাজার বর

সুরবেক বিশ্বাস

টলিউড তারকা দেবকে ১ লক্ষ ১৬ হাজার ৮৬০ দিয়েছে একা কেশপুর। বক্স অফিসের পরিসংখ্যান নয়। ভোটবাক্সের পরিসংখ্যান! ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্র থেকে সদ্য সাংসদ নির্বাচিত হওয়া তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেব ওই পরিমাণ 'লিড' পেয়েছেন শুধু কেশপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে!

২৩ মে, ২০১৪
e e e
4

বাধার পাহাড় ওদের পায়ের তলায়

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৩ মে, ২০১৪
e e e
5-3

পাশের হারে মাধ্যমিক টেক্কা দিল নিজেকেই

নিজস্ব সংবাদদাতা

২৩ মে, ২০১৪
e e e

লৌহকপাটের আড়ালে বসেই সাফল্যের স্বাদ

নিজস্ব সংবাদদাতা

জেলের মধ্যে মানসিক রোগে ভুগছিলেন মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলের বন্দি দয়াময় নন্দী। বছর চল্লিশের ওই বন্দিকে সুস্থ করার জন্য জেলেই চিকিৎসা শুরু হয়। সুস্থ হওয়ার পরে সেখানেই থেমে থাকেননি জেলের কর্মীরা। নতুন করে পড়াশোনা শুরু করার উৎসাহ দিয়ে গিয়েছেন তাঁকে। তারই ফল মিলেছে এ বারের মাধ্যমিকে। সসম্মানে উত্তীর্ণ হয়েছেন দয়াময়। পেয়েছেন ৩৬২।

২৩ মে, ২০১৪
e e e

'পাবলিক প্লেস'-এর সরকারি 
সংজ্ঞাতেই অস্পষ্টতা

দেবাশিস দাস

প্রকাশ্যে ধূমপান ও গুটখা খাওয়া বন্ধে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পুলিশকে জরিমানা করতে কড়া নির্দেশ দেওয়ার ২৪ ঘণ্টা পরেও কলকাতা রয়ে গেল কলকাতাতেই। শহরের যত্রতত্র চলল প্রকাশ্যে ধূমপান, তামাকজাত দ্রব্যের বেচাকেনা। স্কুল-কলেজের সামনেও পানমশলা-সিগারেট বিক্রি হল রমরমিয়ে। তাতে নজরদারি দূরে থাক, খোদ উর্দিধারী পুলিশের সুখটান এবং তাঁদের নাকের ডগাতেই পানমশলা-জর্দার প্যাকেট বিক্রির ছবি ধরা পড়ল চিত্রসাংবাদিকের ক্যামেরায়। এমনকী প্রকাশ্যে ধূমপান নিয়ে প্রশ্ন তুলতে প্রায় তেড়ে এলেন তরুণ-তরুণী।

২৩ মে, ২০১৪
e e e
1

কাঞ্চনজঙ্ঘায় তুষারধসের কবলে ছন্দা

তিয়াষ মুখোপাধ্যায়

২২ মে, ২০১৪
e e e
3

কৃষ্ণেন্দু আর সাবিত্রীকে কড়া বার্তা মমতার

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e

ফাঁসি রদ, আজীবন কারাদণ্ড
আফতাব আনসারির

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতায় মার্কিন তথ্যকেন্দ্রের (আমেরিকান সেন্টার) সামনে জঙ্গি হামলার মূল চক্রী আফতাব আনসারির মৃত্যুদণ্ড রদ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। ঘটনায় আফতাবের মূল সঙ্গী জামিলউদ্দিন নাসিরের ফাঁসিও মকুব হয়ে গেল। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এ কে পট্টনায়ক এবং বিচারপতি ফকির মহম্মদ ইব্রাহিম কালিফুল্লার বেঞ্চ আফতাবের প্রাণদণ্ডের সাজা কমিয়ে তাকে আজীবন জেলে বন্দি রাখার নির্দেশ দেয়। নাসিরের জন্য বরাদ্দ তিরিশ বছরের কারাবাস, ইতিমধ্যে যার ১২ বছর কেটে গিয়েছে।

২২ মে, ২০১৪
e e e
5

বিমানের ইস্তফার চিঠি তৈরি,
তোপে অশোকও

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e

২৫ আসনে জয়ী বাম, তবে পোস্টাল ব্যালটে

অত্রি মিত্র

বাম ২৫। তৃণমূল ১৪। বিজেপি ২। কংগ্রেস ১। সদ্য শেষ হওয়া লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে কোন দল ক'টিতে বাজিমাত করল, তারই আর এক প্রস্ত হিসেব। নির্বাচন কমিশনই দিয়েছে এই তথ্য। তবে এ হল খণ্ডচিত্র পোস্টাল ব্যালট। এক হিসেবে এই ফলাফলে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্বেগের কারণ নেই।

২২ মে, ২০১৪
e e e
7

সিগারেট-গুটখা বন্ধে
জরিমানার নির্দেশ পুলিশকে

কুন্তক চট্টোপাধ্যায়

২২ মে, ২০১৪
e e e
8

তাপের বাঁধন সহজে কাটার আশা কম

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e
9

কলকাতার গঙ্গাতীরেই ঠিক
হল 'আই'-এর ঠিকানা

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e
10

অভিযুক্তের আত্মসমর্পণ, ধরার কেউ নেই

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e
11

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে বিদ্ধ সাংসদ কল্যাণ

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e
12

জেদের জোরে পাথর ঠেলেই বৈতরণী পার

নিজস্ব সংবাদদাতা

২২ মে, ২০১৪
e e e

অন্য লগ্নি সংস্থাকে ছাড় কেন,
জানতে চাইবে সিবিআই

নিজস্ব সংবাদদাতা

কয়েক হাজার আমানতকারীর টাকা ফেরত দিতে বেশ কিছু দিন ধরে গড়িমসি করে যাচ্ছিল রাজ্যের বিভিন্ন অর্থলগ্নি সংস্থা। তবু পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসন তখন কোনও ব্যবস্থা নিল না কেন, সিবিআই তা-ও খতিয়ে দেখতে চায়। এ জন্য সারদা ছাড়া অভিযুক্ত অন্যান্য লগ্নিসংস্থার কর্ণধারদের আলাদা করে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা ভাবা হচ্ছে বলে বুধবার সিবিআই-সূত্রে জানা গিয়েছে।

২২ মে, ২০১৪
e e e

১৭ পুরসভার ভোট কবে,
প্রশ্ন সরকারের গড়িমসিতে

নিজস্ব সংবাদদাতা

লোকসভা ভোটের পর্ব মিটতে না মিটতেই আলোচনার কেন্দ্রে চলে এল রাজ্যের ১৭টি পুরসভার ভোট। আগামী ১৭ থেকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ওই পুরসভাগুলির বোর্ডের মেয়াদ শেষ হবে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সূত্র জানাচ্ছে, সময়মতো ভোট করতে হলে জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সেখানে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। কিন্তু একাধিক বার বার্তা বিনিময় হলেও রাজ্য সরকারের তরফে এখনও কমিশনকে পুরভোটের ব্যাপারে কোনও সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়নি।

২১ মে, ২০১৪
e e e

যখন-তখন ফোন করুন কর্মীরা,
চাইছেন অধীর

নিজস্ব সংবাদদাতা

উত্তরবঙ্গে চারটি আসন ধরে রাখলেও পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেস যে প্রান্তিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে, লোকসভা ভোটের ফলে তা স্পষ্ট। রাজ্যে কংগ্রেসের ভোট শুধু আগের থেকে কমেনি, বিজেপির প্রায় অর্ধেকে এসে দাঁড়িয়েছে। তাই খাদের ধার থেকে দলকে টেনে তুলতে এ বার তেড়েফুঁড়ে নামতে চাইছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী।

২১ মে, ২০১৪
e e e

হারের পর দলে সঙ্কট, আজ
শহরে আসছেন সাবিত্রী-কৃষ্ণেন্দু

কিশোর সাহা

আসানসোলে হারের পরে দলের নির্দেশে মলয় ঘটককে তৃণমূলের জেলা সভাপতি ও মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিতে হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের ওই ঘটনার পরে উত্তরবঙ্গের তৃণমূল শিবিরেও শুরু হয়েছে গুঞ্জন। মালদহের দুটি আসন ও দার্জিলিং আসনের সমতল এলাকার তিন বিধানসভায় তৃণমূল দ্বিতীয় স্থানে। দলের অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রতিদিনই আরও প্রকট হচ্ছে। ফলে শীর্ষ নেতৃত্ব কেন পদক্ষেপ করছেন না, সে প্রশ্ন উঠছে দলের অন্দরেই।

২১ মে, ২০১৪
e e e
4

ময়দান ছাড়ব না, ঘোষণা বাপ্পী-জলুর

নিজস্ব সংবাদদাতা

২১ মে, ২০১৪
e e e

প্রশ্ন হাতে সুদীপ্তর সামনে বসবে সিবিআই

শমীক ঘোষ ও শিবাজী দে সরকার

প্রশ্নপত্রের খসড়া তৈরি। এ বার তা নিয়ে সারদা-কর্ণধার সুদীপ্ত সেনকে জেরা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সারদা-কেলেঙ্কারির তদন্তভার পেয়ে সিবিআই ইতিমধ্যে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গড়েছে, যার ক্যাম্প অফিস করা হয়েছে সল্টলেকে। ওড়িশা-গুয়াহাটির পুলিশকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক সেরে সোমবার সিটের সদস্যেরা পৌঁছেও গিয়েছেন কলকাতায়।

২১ মে, ২০১৪
e e e
6

চ্যাংদোলা করে পুলিশ
গাড়িতে তুলল কুণালকে

নিজস্ব সংবাদদাতা

২১ মে, ২০১৪
e e e

নম্বরে পাল্লা দিতে ঢালাও
ছোট প্রশ্ন মাধ্যমিক স্তরে

নিজস্ব সংবাদদাতা

উচ্চ মাধ্যমিকের ধাঁচে এ বার প্রশ্নের ধরনে পরিবর্তন আসছে মাধ্যমিক স্তরেও। আইসিএসই, সিবিএসই-র মতো পরীক্ষার বিচারে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষার্থীরা নম্বরের দিক থেকে বৈষম্যের শিকার এই যুক্তিতেই প্রশ্নের ধাঁচ-ধরন বদলানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পর্ষদ। তাদের ধারণা, এতে পর্ষদের পরীক্ষার্থীরা নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে দিল্লির ওই সব বোর্ডের সঙ্গে সমানে সমানে পাল্লা দিতে পারবে।

২১ মে, ২০১৪
e e e

এনডিএ শরিকের স্বীকৃতি কেপিপির

অনির্বাণ রায় ও রেজা প্রধান

এনডিএ-র শরিক তালিকায় এ বার অর্ন্তভুক্ত হল কামতাপুর পিপলস পার্টিও (কেপিপি)। গত লোকসভা ভোটেই গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা এনডিএ-র শরিক হয়। এ বারেও মোর্চার সমর্থনে দার্জিলিঙে জিতেছেন বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্র সিংহ অহলুওয়ালিয়া। কিন্তু, কেপিপিকে প্রাক নির্বাচনী জোটসঙ্গী হিসেবে পাওয়ায় ওই কেন্দ্রের অন্তর্গত শিলিগুড়ি লাগোয়া সমতলেও বিজেপি সকলকে টেক্কা দিতে পেরেছে বলে দলের নেতারা মনে করেন। বিজেপি সূত্রের খবর, সেই কারণেই কেপিপিকে দিল্লির এনডিএ বৈঠকে শরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়।

২১ মে, ২০১৪
e e e

বিজেপিতে যাওয়ায় আক্রান্ত, অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদন

বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় কয়েক জন গ্রামবাসীর বাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে বীরভূমের ময়ূরেশ্বরের উপর বেজা গ্রামের ওই ঘটনার পর থেকে গ্রামছাড়া প্রায় ৫০টি পরিবারের পুরুষেরা। বীরভূমের পুলিশ সুপার রশিদ মুনির খান বলেন, "দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘরছাড়াদের গ্রামে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হবে।"

২১ মে, ২০১৪
e e e

২০ বছরে জ্বলুনিতে নজির কলকাতার

নিজস্ব সংবাদদাতা

গ্রীষ্মের ময়দানে যেন টি টুয়েন্টি ম্যাচ চলছে। স্লগ ওভারে ব্যাটিং করছে সূর্যদেব! রবি-সোমবার আকাশে যদিও বা একটু আধটু মেঘ ছিল, মঙ্গলবারের ধুন্ধুমার ব্যাটিংয়ে সেটুকুও উধাও! ফলে এ দিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লাফিয়ে উঠল ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গত বিশ বছরের নথিপত্র হাতড়ে গ্রীষ্মের কলকাতায় যার চেয়ে বেশি তাপমাত্রার নজির আলিপুর খুঁজে পাচ্ছে না!

২১ মে, ২০১৪
e e e
12

বাংলাই পথ দেখাবে, ফের মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর

নিজস্ব সংবাদদাতা

২১ মে, ২০১৪
e e e

দোলার হারের জেরে মন্ত্রিত্ব গেল মলয়ের

নিজস্ব প্রতিবেদন

বিজেপির কাছে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে দলের হারের মাসুল দিতে হল কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটককে। দলনেত্রীর তিরস্কারের মুখে পড়ে মন্ত্রিত্ব এবং তৃণমূলের বর্ধমান জেলা (শিল্পাঞ্চল) সভাপতির পদ থেকে তিনি ইস্তফা দিয়ে দিয়েছেন বলে দলের একটি সূত্রের খবর। প্রশাসনিক সূত্রেও এমন খবরের সমর্থন মিলেছে।

২০ মে, ২০১৪
e e e

হার নিয়ে দোষারোপ চলছেই তৃণমূলে

নিজস্ব প্রতিবেদন

রাজ্যে তাদের প্রশ্নাতীত আধিপত্য সত্ত্বেও বহরমপুর, আসানসোল এবং মালদহের দু'টি আসনে দলের ভরাডুবির পরে ঘোর অস্বস্তিতে তৃণমূল। মর্যাদার ওই চার আসনে পরাজয়ের ক্ষত শুকনোর আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে তীব্র দলীয় কোন্দল। নিজেদের 'ত্রুটি' আড়াল করতে শুরু হয়েছে স্থানীয় নেতা-মন্ত্রীদের পারস্পরিক কাদা ছোড়াছুড়ি। কোথাও বা রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক ডেকে জেলার ওই নেতারা তাঁদের দলীয়প্রতিপক্ষকে দুষছেন!

২০ মে, ২০১৪
e e e
raj3

বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শিখা

নিজস্ব সংবাদদাতা

২০ মে, ২০১৪
e e e
raj4

ফল বেরোনোর তিন দিন 
পরেও সংঘর্ষ অব্যাহত

নিজস্ব প্রতিবেদন

২০ মে, ২০১৪
e e e

শুরুতেই মোদীর বিরোধিতা নয়, 
বলেও পিছোলেন সৌগত

নিজস্ব সংবাদদাতা

নরেন্দ্র মোদীর সরকার দায়িত্ব নেওয়া মাত্র তাদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত হবে না। এমন মন্তব্য করেও দলের চাপে আধঘণ্টার মধ্যে বিবৃতি প্রত্যাহার করে নিতে হল বর্ষীয়ান তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়কে! পরবর্তী বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, মোদী সরকারের ব্যাপারে সংসদে দলের অবস্থান কী হবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তাই মন্তব্য করা উচিত হবে না।

২০ মে, ২০১৪
e e e
raj7

কলকাতায় পৌঁছেই ইডি-র সঙ্গে 
বসল সিবিআই দল

নিজস্ব সংবাদদাতা

২০ মে, ২০১৪
e e e

কর্মীর বদলি নিয়ে সুপ্রিম 
কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য

নিজস্ব সংবাদদাতা

কর্মচারী ইউনিয়নের এক নেতাকে বদলির সরকারি সিদ্ধান্ত খারিজ করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই মতো সোমবার নবপর্যায় সংগঠনের ওই নেতা, সন্দীপ দাশগুপ্ত বেলা সওয়া ১০টায় নবান্নের অর্থ দফতরে গিয়ে হাজিরা খাতায় সই করেন। কিন্তু বিকেলে চিঠি দিয়ে তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়, হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে এ দিনই সুপ্রিম কোর্টে স্পেশ্যাল লিভ পিটিশন (এসএলপি) দায়ের করেছে রাজ্য। সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ আসা পর্যন্ত সন্দীপবাবুকে অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।